ব্যবসায়ের ভবিষ্যৎ কার্যক্রমের প্রতিচ্ছবি কোনটি?

কোন বীমাকে নিশ্চয়তার চুক্তি বলা হয়? জীবন বিমাকে নিশ্চয়তার চুক্তি বলা হয়। জীবন বিমায় মূলত মানুষের মৃত্যুজনিত ঝুঁকি বিমা করা হয়। কিন্তু মানুষের জীবন অর্থ দিয়ে পরিমাপ করা যায় না। এতে বিমাকৃত ব্যক্তির মৃত্যু হলে বা ব্যক্তি অক্ষম হলে কত টাকা ক্ষতি হবে তা নিরূপণ করা যায় না। ফলে বিমা কোম্পানি চুক্তি অনুযায়ী নির্দিষ্ট পরিমাণ…

একমালিকানা ব্যবসায়ে মালিকের দায় অসীম কথাটি ব্যাখ্যা কর। একক ব্যক্তির মালিকানায় প্রতিষ্ঠিত ও পরিচালিত ব্যবসায়ই হলো একমালিকানা ব্যবসায়। একমালিকানা ব্যবসায়ের মালিক নিজেই নিয়ন্ত্রক। ব্যবসায়ে অন্য কোনো অংশীদার না থাকায় যাবতীয় দায়-দেনার জন্য মালিক ব্যক্তিগতভাবে দায়ী থাকে। প্রয়োজনে ব্যক্তিগত সম্পত্তি বিক্রি করে হলেও তাকে ব্যবসায়ের দায়-দেনা পরিশোধ করতে হয়। এজন্যই বলা হয়, একমালিকানা ব্যবসায়ে মালিকের দায়…

জীবন বিমাকে ক্ষতিপূরণের চুক্তি বলা হয় কেন? যে বিমার মাধ্যমে বিমাকারী বিমাগ্রহীতা বা তার নির্বাচিত ব্যক্তিকে নির্দিষ্ট সময় শেষে বা বিমাগ্রহীতার মৃত্যুতে অর্থ দেওয়া হয়, তাই জীবন বিমা। সম্পত্তি বিমার মতো জীবন বিমা ক্ষতিপূরণের চুক্তি নয়। কারণ, মানুষের জীবন আর্থিকভাবে নিরূপণযোগ্য নয়। এক্ষেত্রে বিমা কোম্পানি শুধু একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ আর্থিক সহায়তা দেওয়ার নিশ্চয়তা দেয়। এ…

হিসাববিজ্ঞান কী? হিসাববিজ্ঞান এমন একটি প্রক্রিয়া, যার মাধ্যমে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের যাবতীয় আর্থিক কার্যাবলি যেমন – খরচ পরিশোধ, আয় আদায়, সম্পদ ক্রয় ও বিক্রয়, পণ্য ক্রয় ও বিক্রয়, দেনাদার হতে আদায় এবং পাওনাদারকে পরিশোধ ইত্যাদি হিসাবের বইতে সুষ্ঠুভাবে লিপিবদ্ধ করা যায় এবং নির্দিষ্ট সময় শেষে আর্থিক কার্যাবলির ফলাফল জানা যায়। হিসাববিজ্ঞান বিষয়ে ব্যবসায়ের আর্থিক…

দু তরফা দাখিল পদ্ধতি হিসাববিজ্ঞানের একটি হিসাব সংরক্ষণ পদ্ধতি যাতে এক পক্ষ সুবিধা গ্রহণ করবে এবং অপর পক্ষ সুবিধা প্রদান করবে। লেনদেন এর এ দুটি পক্ষকে হিসাব খাত বলা হয়। যেমন ৫০০০/- টাকা আয় করা হল। এটি লিপিবদ্ধ করার সময় একপক্ষ নগদান হিসাব এবং অপর দিকে সংশ্লিষ্ট আয় হিসাব ক্রেডিট হবে।

ব্যবসার পণ্য বন্দরে শাখাটি বর্ণনা করো। পণ্যের বণ্টনকারী শাখা হলো বাণিজ্য। এতে শিল্পে উৎপাদিত পণ্যের বন্টন সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় কাজ (ক্রয়, বিক্রয়, পরিবহন, গুদামজাতকরন, বিমা) অন্তর্ভুক্ত। কারণ, পণ্য উৎপাদনের পড়তে ভোক্তার কাছে পৌঁছানো প্রয়োজন হয়। এতে পণ্যসামগ্রী ভোক্তার কাছে পৌঁছানো পর্যন্ত বিপণনকারী কে বিভিন্ন বাধার (স্থানগত, সময়গত, ঝুঁকিগত, তথ্যগত প্রভৃতি) সম্মুখীন হতে হয়। এসব বাধা দূর করে তার কাছে পণ্য পৌঁছে দেওয়াই বাণিজ্যের কাজ।