ট্রোপোট্যাক্সিস কাকে বলে?
ট্রোপোট্যাক্সিস কাকে বলে?
দুই বা ততোধিক গ্রাহক অঙ্গের মাধ্যমে কোনো একটি উদ্দীপকের উদ্দীপনা একই সাথে গৃহীত হলে একই সময়ে সংঘটিত প্রক্রিয়াকে তুলনা করে যে ভারসাম্যমূলক সঞ্চালন ঘটে তাকে ট্রোপোট্যাক্সিস বলে।
দুই বা ততোধিক গ্রাহক অঙ্গের মাধ্যমে কোনো একটি উদ্দীপকের উদ্দীপনা একই সাথে গৃহীত হলে একই সময়ে সংঘটিত প্রক্রিয়াকে তুলনা করে যে ভারসাম্যমূলক সঞ্চালন ঘটে তাকে ট্রোপোট্যাক্সিস বলে।
লিথাল জিন কাকে বলে? কোনো জিনের মিউটেশনের ফলে সৃষ্ট জিনকে যদি বাহক জীবের মৃত্যু ঘটায় তবে উক্ত মিউটেটেড জিনকে লিথাল জিন বলে।
অন্তঃকোষীয় পরিপাক কাকে বলে? কোষের অভ্যন্তরে খাদ্যবস্তুর পরিপাককে অন্তঃকোষীয় পরিপাক বলে। আমাদের বেঁচে থাকার জন্য শক্তি দরকার। প্রাণী মাত্রই তার গৃহীত খাদ্য থেকে এই শক্তি অর্জন করে। আমাদের দেহকে অবশ্য গৃহীত জটিল অণুর খাদ্র সামগ্রিকে সরল অণুতে অর্থাৎ দেহের উপযোগী শোষণযোগ্য উপাদানে পরিণত করে নিতে হয়। জটিল অণুর খাবারকে সরল করার কাজটিই হলো পরিপাক আর এর সাথে…
অগ্রমস্তিষ্ককে গুরুমস্তিষ্ক বলা হয় কেন? অগ্র মস্তিষ্ক হলো প্রত্যেক অঙ্গে স্নায়ুতাড়না প্রেরণ ও প্রত্যেক অঙ্গ থেকে স্নায়ুতাড়না গ্রহণের উচ্চতর অঙ্গ। এটি দেহের প্রত্যেক অঙ্গের মধ্যে কাজের সমন্বয় ঘটায়। তাছাড়া আমাদের চিন্তা, চেতনা, জ্ঞান, স্মৃতি, ইচ্ছা, বাকশক্তি ও ঐচ্ছিক পেশির কার্যকলাও নিয়ন্ত্রণ করে। তাই এটিকে গুরুমস্কিষ্ক বলা হয়।
পার্থেনোজেনেসিস কাকে বলে? নিষেক ছাড়াই মাঝে মধ্যে কোনো কোনো উদ্ভিদ জননকোষ বিশেষ করে ডিম্বাণু ভ্রূণ গঠন করে নতুন উদ্ভিদের জন্ম দেয়। উদ্ভিদের স্ত্রীজননকোষ বা ডিম্বাণুর নিষেক ছাড়াই নতুন উদ্ভিদের জন্ম দেওয়াকে অপুংজনি বা পার্থেনোজেনেসিস বলে। যেমনঃ মৌমাছি, বোলতা, রটিফার ইত্যাদি প্রাণীদেহে এবং স্পাইরোগাইরা, মিউকর, ফার্ণ প্রভৃতি উদ্ভিদদেহে এ ধরনের জনন দেখা যায়। পার্থেনোজেনেসিস দু’প্রকার। যথাঃ…
জিন প্রকৌশল একটি জীব থেকে একটি নির্দিষ্ট জিন বহনকারী ডিএনএ খন্ড পৃথক করে ভিন্ন একটি জীবে স্থানান্তরের কৌশলই হলো জিন প্রকৌশল। এই প্রকৌশলের মাধ্যমে নতুন বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন জীব ও উদ্ভিদ তৈরি করা সম্ভব, যা মানব জীবনে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
দেহের প্রহরী কাকে বলে? রক্তের শ্বেত কণিকাকে দেহের প্রহরী বলা হয়। এ রক্ত কণিকা প্রহরীর মতো দেহকে বিভিন্ন রোগজীবাণুর হাত থেকে রক্ষা করে। ক্ষণপদ সৃষ্টির মাধ্যমে শ্বেতকণিকা রোগজীবাণুকে ভক্ষণ করে এবং রোগের হাত থেকে দেহকে রক্ষা করে। শুধু তাই নয় অ্যান্টিবডি তৈরির মাধ্যমেও শ্বেতকণিকা দেহকে বিভিন্ন ধরনের রোগের হাত থেকে রক্ষা করে থাকে। এ কারণেই…