গ্লাস স্টপার কী?
গ্লাস স্টপার কী?
গ্লাস স্টপার মূলত গ্রাউন্ড গ্লাস জয়েন্ট, যেগুলো ল্যাবরেটরিতে গ্লাস সামগ্রীতে কর্ক এর পরিবর্তে ব্যবহার করা যায়।
গ্লাস স্টপার মূলত গ্রাউন্ড গ্লাস জয়েন্ট, যেগুলো ল্যাবরেটরিতে গ্লাস সামগ্রীতে কর্ক এর পরিবর্তে ব্যবহার করা যায়।
সার্বজনীন গ্যাস ধ্রুবক কি? আদর্শ গ্যাসের অবস্থার সমীকরণে উপস্থিত ধ্রুবক রাশিকে সার্বজনীন গ্যাস ধ্রুবক (R) বলে। একে মোলার গ্যাস ধ্রুবকও বলে।
রসায়ন পরীক্ষাগার ব্যবহারে ও পরীক্ষাগারে ব্যবহৃত বিভিন্ন রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহারে সতর্কতা গ্রহণ (Safety Measures in Chemsitry Laboratory and in Use of Chemicals) সার্বজনীন নিয়ম সার্বজনীন নিয়ম বলতে সেই নিয়মগুলোকে বুঝায় যা সারাবিশ্বে একই সাথে সমভাবে পালিত হয়। G.H.S -এর পূর্ণরূপ G.H.S – এর পূর্ণরূপ হলো Globally Harmonized System. পরিবেশ ও উন্নয়ন নামক সম্মেলনের প্রতিপাদ্য…
কার্বন ডেটিং কাকে বলে? কার্বন ডেটিং হল প্রাচীন জৈব পদার্থের বয়স নির্ধারণের জন্য প্রত্নতাত্ত্বিক এবং অন্যান্য বিজ্ঞানীদের দ্বারা ব্যবহৃত একটি কৌশল। এটি এই নীতির উপর ভিত্তি করে যে সমস্ত জীবন্ত প্রাণীতে কার্বন -14 থাকে, যা কার্বনের একটি তেজস্ক্রিয় আইসোটোপ। যখন একটি জীব মারা যায়, এটি কার্বন -14 গ্রহণ করা বন্ধ করে দেয় এবং তার দেহে…
আইসোবার কাকে বলে? যে সকল পরমানুর ভর সংখ্যা বা নিউক্লিয়ন সংখ্যা অর্থাৎ প্রোটন ও নিউট্রনের মিলিত সংখ্যা একই কিন্তু পারমানবিক সংখ্যা ভিন্ন তাদেরকে পরস্পরের আইসোবার বলে। অর্থাৎ আইসোবার সমূহ ভিন্ন ভিন্ন মৌলের পরমাণু। যেমন – টেলুরিয়াম (Te) ও আয়োডিন (I) পরস্পরের আইসোবার। আইসোবারের বৈশিষ্ট্যসমূহ আইসোবারসমূহ ভিন্ন মৌলের পরমাণু। তাদের পারমাণবিক সংখ্যা তথা প্রোটন সংখ্যা ও নিউট্রন সংখ্যা…
স্টয়কিওমেট্রি কাকে বলে? কোনো নির্দিষ্ট একটি বিক্রিয়ক অপর কোনো বিক্রিয়কের সাথে নির্দষ্ট অনুপাতে বিক্রিয়া করে নির্দিষ্ট পরিমাণ উৎপাদ তৈরি হয়। এক্ষেত্রে একটি বিক্রিয়কের সাথে অপর বিক্রিয়কের ভর অনুপাতে বা আয়তন অনুপাতে বা মোল অনুপাতে বিক্রিয়ায় উৎপাদ তৈরি হয়। রসায়নের যে শাখায় বিক্রিয়ার সমতাকৃত সমীকরণ ব্যবহার করে বিক্রিয়ক ও উৎপাদ অণুর সংখ্যা, মোল সংখ্যা, ভর বা…
Mg লবণ শিখা পরীক্ষায় বর্ণ সৃষ্টি করে না কেন? Mg তুলনামূলকভাবে ছোট। এর ফলে ইলেকট্রনগুলো নিউক্লিয়াসের সাথে দৃঢ়ভাবে থাকে। এর ফলে শিখার অল্প তাপমাত্রায় ইলেকট্রন নিম্ন শক্তিস্তর থেকে উচ্চ শক্তিস্তরে গমন করতে পারে না। ফলে শক্তি বিকীর্ণ হয় না। এর ফলে ম্যাগনেসিয়াম (Mg) লবণ শিখা পরীক্ষায় বর্ণ সৃষ্টি করে না।