কার্বন সুট কী?
কার্বন সুট কী?
বুনসেন বার্নারের জারণ শিখায় উত্তপ্ত না করে তার বাইরের শিখায় উত্তপ্ত করলে গ্লাস সামগ্রী বা পোর্সেলিন বাটির গায়ে যে কার্বনের কালি পড়ে তাকে কার্বন সুট বলে।
বুনসেন বার্নারের জারণ শিখায় উত্তপ্ত না করে তার বাইরের শিখায় উত্তপ্ত করলে গ্লাস সামগ্রী বা পোর্সেলিন বাটির গায়ে যে কার্বনের কালি পড়ে তাকে কার্বন সুট বলে।
রাদারফোর্ডের পরমাণু মডেলকে সৌর মডেল বলা হয় কেন? রাদারফোর্ড তার পরমাণু মডেলকে সৌরজগতের সাথে তুলনা করেন। সূর্যকে কেন্দ্র করে নিজ নিজ কক্ষপথে গ্রহগুলোকে যেভাবে পরিভ্রমণ করে ঠিক একইভাবে ইলেকট্রনগুলো নিউক্লিয়াসকে কেন্দ্র করে নিজ নিজ কক্ষপথে তীব্র বেগে পরিভ্রমণ করে থাকে। একটি পরমাণুতে ইলেকট্রন সমূহ নিউক্লিয়াসকে কেন্দ্র করে ঘুরছে। নিউক্লিয়াসের সাথে ইলেকট্রনের যে আকর্ষণ বল কাজ…
আইসোথার্ম কি? স্থির তাপমাত্রায় নির্দিষ্ট ভরের কোনো গ্যাসের উপর বিভিন্ন চাপ প্রয়োগ করে এবং সংশ্লিষ্ট চাপে ঐ গ্যাসের আয়তন লিপিবদ্ধ করে X- অক্ষ বরাবর চাপ ও Y-অক্ষ বরাবর আয়তন স্থাপন করলে যে সব রেখা সমূহ পাওয়া যায়, তাদের আইসোথার্ম বলে।
মুক্তজোড় ইলেকট্রন কাকে বলে? কোন পরমাণুর যোজ্যতা স্তরে বা সর্ববহিঃস্থ শক্তিস্তরে যে ইলেকট্রন গুলো বন্ধন গঠনে অংশগ্রহণ করে না তাদেরকে মুক্তজোড় ইলেকট্রন বলে। যেমনঃ ক্লোরিনের ইলেকট্রন বিন্যাস করলে দেখা যায় – Cl (17) : 1s² 2s²2p⁶ 3s² 3Px² 3Py² 3Pz¹ এখানে, ক্লোরিনের সর্ববহিঃস্থ শক্তিস্তর অর্থাৎ তৃতীয় শক্তিস্তরে 3s² 3Px² 3Py² অরবিটাল গুলোতে দুটি করে ইলেকট্রন…
দ্রবণ কাকে বলে? দুই বা ততোধিক বস্তুর এমন একটি সমসত্ত্ব মিশ্রণ যাতে বস্তুসমূহের আপেক্ষিক পরিমাণ ধীরে ধীরে পরিবর্তিত হতে পারে তাকে দ্রবণ বলে। দ্রব কাকে বলে? দ্রবণে যে পদার্থ অপেক্ষাকৃত কম পরিমাণে থাকে তাকে দ্রব বলে। দ্রাবক কাকে বলে? দ্রবণে যে পদার্থ অধিক পরিমাণে থাকে তাকে দ্রাবক বলে। জলীয় দ্রবণ কাকে বলে? দ্রব ও দ্রাবক…
যেকোনো পর্যায়ে যতই ডানদিকে যাওয়া যায় পরমাণুর আকার ততোই হ্রাস পায় কেন? যেকোনো পর্যায়ে যতই ডানদিকে যাওয়া যায় পরমাণুর আকার ততোই হ্রাস পায়। অর্থাৎ একই পর্যায়ে পারমাণবিক সংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে মৌলের আকার হ্রাস পায়। এর কারণ হচ্ছে একই পর্যায়ে পারমাণবিক সংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে একটি করে ইলেকট্রন যুক্ত হয় কিন্তু ইলেকট্রন স্তর বাড়ে না।…
ল্যাবরেটরিতে ডিজিটাল ব্যালেন্স ব্যবহারের সুবিধা কী? ল্যাবরেটতে ভর মাপার জন্য ডিজিটাল ব্যালেন্স ব্যবহার করা হয়। সাধারণ ব্যালেন্সের চেয়ে ডিজিটাল ব্যালেন্স ব্যবহার সুবিধাজনক। কারণ এই ব্যালেন্স দিয়ে 2-ডিজিট, 3-ডিজিট, 4-ডিজিট প্রভৃতি পরিমাপ করা সম্ভব। মিলিগ্রাম বা তার চেয়ে কম পরিমাপের জন্য ডিজিটাল ব্যালেন্স প্রয়োজন।