অনলাইনে ইনকাম করার ১৫টি উপায়

ফ্রিল্যান্সিং করে অনলাইন ইনকাম

অনলাইনে ইনকাম করার জন্য যতগুলো পদ্ধতি রয়েছে তার মধ্যে ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করার পদ্ধতি সবচেয়ে জনপ্রিয়। ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করার জন্য নির্দিষ্ট একটা ক্যাটাগরিতে এক্সপার্ট হতে হয়। ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য বিভিন্ন নামিদামি মার্কেটপ্লেস রয়েছে যেখানে কাজ পাওয়া যায়। ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলোতে সাধারণত যাদের কাজ করানোর দরকার তারা ওয়ার্কার খোঁজে পাশাপাশি যাদের টাকার দরকার তারা কাজ করে। সারা বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় এই মাধ্যমটি ব্যবহার করে অনেকেই ফ্রিল্যান্সিং করে অনলাইনে ইনকাম করছে। বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় কিছু ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে এড্রেস নিচে দেওয়া হল।

কনটেন্ট রাইটিং ও ব্লগিং করে অনলাইনে টাকা ইনকাম

কনটেন্ট রাইটিং করে ইনকাম করার পদ্ধতিটি বেশ জনপ্রিয় বলতে পারেন। হয়তো আপনি কোন ভাবে আমার এই ব্লগে এসেছেন দেখার জন্য কিভাবে অনলাইনে ইনকাম করতে হয়। তাহলে নিশ্চয়ই আপনি এতক্ষণে বুঝতে পারছেন আমি কি বলতে চাচ্ছি, আপনি এই মুহূর্তে যেই ব্লক করছেন আমিও কিন্তু এই ব্লগ টি আপনার জন্য লিখে রেখেছি। আমি যেভাবে ব্লকটি লিখেছি ঠিক তেমনিভাবে আপনিও এ ধরনের ব্লগ লিখে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারবেন। ব্লগিং বা কনটেন্ট রাইটিং করে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে পাবলিশ করে ইনকাম করা বেশ সহজ একটি কাজ। আপনার লেখার অভিজ্ঞতা ভাল থাকলে অবশ্যই এই ফিল্ডে ভালো করতে পারবেন। কনটেন্ট রাইটিং করে ইনকাম করার জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম হচ্ছে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে কনটেন্ট পাবলিশ করা আর সেই ওয়েবসাইটকে গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে মনিটাইজ করে ইনকাম করা।
আপনি চাইলে ফ্রিতে ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন। ফ্রি ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম হচ্ছে blogger.com অথবা wordpress.com. আরো অনেক জনপ্রিয় ওয়েবসাইট তৈরি করার প্ল্যাটফর্ম রয়েছে তবে যেকোনো একটি ব্যবহার করে ওয়েব সাইট তৈরি করে সেটাকে গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে মনিটাইজ করে ইনকাম করতে পারবেন। নিচে উপরে উল্লেখিত ওয়েবসাইট গুলোর নাম এবং গুগল এডসেন্সের ওয়েবসাইটের এড্রেস দেওয়া হল।

ইউটিউবিং করে অনলাইনে ইনকাম করার উপায়

ইউটিউবে ভিডিও তৈরি করে ইনকাম করার ব্যাপারটা এখন সকলের কাছে পরিচিত মাধ্যম। বর্তমানে ইউটিউব এর মাধ্যমে বাংলাদেশের প্রচুর ছেলেমেয়েরা কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করছে। ইউটিউবে সাধারণত ভিডিও তৈরি করলেই ইনকাম হয় না বরং একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ সাবস্ক্রাইবার  এবং আপনার তৈরি করা ভিডিওটি কতক্ষণ ধরে দর্শকরা দেখেছে সেটা নির্দিষ্ট গণ্ডি অর্জন করতে হয় । তাহলে আপনি ইউটিউবে ইনকাম করার জন্য উপযুক্ত বলে বিবেচিত হবেন। সাধারণত ইউটিউবে কমপক্ষে 1000 সাবস্ক্রাইবার এবং 4000 ঘন্টা গত এক বছরে দর্শকদের দেখার সময় থাকতে হয় তাহলেই একজন কনটেন্ট টিউটর ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম এর অনুমতি পায়।
আপনার হাতে যদি একটা ভালো স্মার্টফোন থাকে তবেই আপনি সেটা দিয়েই ইউটিউবিং শুরু করতে পারবেন। যদিও ইউটিউবে করে ইনকাম করা এখন অনেক বেশি কঠিন হয়ে পড়েছে তবে ভালো মানের কনটেন্ট এবং কনটেন্ট আপলোড এর পঞ্চম শ্রেণীতে বজায় রাখতে পারলে এখানে সফলতা অর্জনের সম্ভাবনা অনেক বেশি রয়েছে।

পেইড সার্ভের মাধ্যমে অনলাইনে ইনকাম করার উপায়

অনলাইনে ইনকাম করার জন্য যতগুলো মাধ্যম রয়েছে তার মধ্যে পেইড সার্ভের মাধ্যমে ইনকাম করার পদ্ধতিটি খুবই সমাদৃত। এখানে সাধারণত যারা পেইড সার্ভে করে তারা নির্দিষ্ট একটা কাজের উপর অভিজ্ঞতাকে এবং সেই অভিজ্ঞতার উপর ভিত্তি করে তারা সেই রিলেটেড প্রোডাক্ট এর ওপর সার্ভে দিয়ে থাকে। ধরুন কোনো একজন অ্যাপ বিশেষজ্ঞ রয়েছে যিনি অ্যাপ তৈরিতে পারদর্শী এখন আপনি যদি একটি অ্যাপ তৈরি করে তাকে দিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করাতে চান তাহলে অবশ্যই তাকে টাকা দিতে হবে। আর এই কাজটাকে বলা হয় পেইজ সার্ভের মাধ্যমে অনলাইনে ইনকাম করা। পেট সার্ভের কাজ করার জন্য অনলাইনে অনেকগুলো জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস রয়েছে যেগুলোর ঠিকানা নিচে দেওয়া হল-

ওয়েবসাইট তৈরি করে অনলাইনে টাকা আয়

একটা ওয়েবসাইট তৈরী করে অনেক ভাবে ইনকাম করা সম্ভব। একটা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে যতগুলো উপায়ে ইনকাম করা যায় তার কিছু উল্লেখযোগ্য বিষয় উল্লেখ করছি যেমন গুগল এডসেন্স, এফিলিয়েট মার্কেটিং, প্রডাক্ট স্পেলিং, ই-কমার্স বিজনেস, সার্ভিস বিক্রি করা ইত্যাদি। আপনি যদি কোন একটা বিষয়ে দক্ষ হন সেই বিষয়ের উপর ভিত্তি করে একটা ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন এবং সে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ট্রাফিক এনে আপনি সেই সার্ভিস অথবা প্রোডাক্ট বিক্রি করে ইনকাম করতে পারবেন।
এছাড়া আপনি চাইলে ফ্রিল্যান্সিং অন্যের জন্য ওয়েবসাইট তৈরি করে ইনকাম করতে পারবেন। সে জন্য অবশ্য আপনাকে অনলাইনে কিভাবে ওয়েবসাইট তৈরি করতে হয় সেই কৌশলটা শিখে নিতে হবে।

গুগল এডসেন্স থেকে অনলাইন ইনকাম

বিশ্বব্যাপী অনলাইনে অর্থ উপার্জনের যতগুলো মাধ্যম রয়েছে তার মধ্যে জনপ্রিয় একটি মাধ্যম হচ্ছে গুগল এডসেন্স থেকে ইনকাম করা। ইউটিউবে ভিডিও তৈরি করা, ওয়েব সাইটের কন্টেন্ট রাইটিং, গুগল প্লে স্টোরে অ্যাপ তৈরী করে আপলোড করা ইত্যাদি মাধ্যম ব্যবহার করে গুগল এডসেন্স থেকে ইনকাম করা যায়।
গুগল অ্যাডসেন্স থেকে দেশভেদে ইনকামের পরিমাণের পার্থক্য রয়েছে তবে যে সকল দেশ থেকে গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে প্রচুর ইনকাম এর সুযোগ রয়েছে সেসব দেশে কে টার্গেট করে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ইনকাম করতে পারলে প্রচুর ইনকামের সুযোগ রয়েছে।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে অনলাইন ইনকাম

এফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে এমন এক ধরনের মার্কেটিং যেখানে আপনি কোন প্রোডাক্ট বিক্রি করার বিনিময়ে কমিশন নিতে পারবেন। ধরুন আপনি বিজনেস করতে চাচ্ছেন কিন্তু আপনার কাছে কোন প্রোডাক্ট নেই সে ক্ষেত্রে আপনি কোন একজন ব্যবসায়ীর প্রোডাক্ট বিক্রি করে দেবেন তার বিনিময়ে তার কাছ থেকে কমিশন নেবে। অনলাইনে প্রোডাক্ট বিক্রি করার বিনিময়ে কমিশন নেওয়াকেই এফিলিয়েট মার্কেটিং বলে।
আপনি যদি একটি ওয়েবসাইটের মালিক হতে পারে না এবং সেটাতে যদি প্রচুর পরিমাণ ট্রাফিক আনতে পারেন তাহলে সেখানে এফিলিয়েট লিংক বসিয়ে প্রচুর পরিমাণ কমিশন ইনকাম করতে পারবেন।

ওয়েবসাইট ও অ্যাপ টেস্টার হয়ে অনলাইনে ইনকাম

কোন একটা অ্যাপ অথবা ওয়েবসাইট তৈরি করার পর সেটা ঠিকঠাক ভাবে কাজ করছে কিনা দেখার জন্য তৃতীয় | পক্ষের সাহায্য নিতে হয়। এ কাজ করার জন্য ভালো মানের ডেভলপার হতে হবে তবে আপনাকে দিয়ে এই কাজ করাবে। ভালো ডেভেলপার হওয়ার জন্য ভালো ভাল করে প্রোগ্রামিং শিখতে হবে।

ছবি ও ফুটেজ বিক্রি করে অনলাইনে ইনকাম

অনলাইনে প্রফেশনালি ভালো ইনকাম করার জন্য ছবি ও ফুটেজ বিক্রি করে ইনকাম করার পদ্ধতিটি খুবই জনপ্রিয়। আপনার ছবি তোলার হাত অথবা ভিডিও ক্লিপ ধারণ করার অভিজ্ঞতা ভালো থাকলে সেক্ষেত্রে এই কাজে প্রচুর ইন্টারনেট পথ তৈরি করতে পারবেন।
এর জন্য যেসকল ওয়েবসাইটে ছবি ও ফুটেজ বিক্রি করা যায় সে সকল ওয়েব সাইটে একাউন্ট তৈরি করতে হবে এবং কিছু ছবি জমা দিতে হবে।। যদি কতৃপক্ষ মনে করেন যে আপনার তোলা ছবি অথবা আপনার তোলা ভিডিও ক্লিপগুলো বিক্রির জন্য উপযুক্ত তাহলে আপনার অ্যাকাউন্ট অ্যাপ্রুভ করে দেবেন। অ্যাকাউন্ট অ্যাপ্রুভ হওয়ার পর আপনি সেই ওয়েবসাইটগুলোতে আপনার ক্লিপ অথবা ছবি আপলোড করে বিক্রি করার মাধ্যমে কমিশন পাবেন। যেসব ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ভিডিও ক্লিপ অথবা ছবি বিক্রি করা যায় তার একটি তালিকা নিচে দেয়া হল-

কিন্ডলে ইবুকের মাধ্যমে অনলাইন ইনকাম

কিন্ডলে হচ্ছে একটি ডিজিটাল প্লাটফর্ম যেখানে ডিজিটাল বই বিক্রি করা হয়। যদি আপনার লেখালেখির হাত ধরা হয় তাহলে বই লিখে ইন্টার্নেশনালি তৈরি করতে পারবেন এই মাধ্যমকে ব্যবহার করে। 24 থেকে 48 ঘন্টার মধ্যে প্রচুর পরিমাণ বই বিক্রির জন্য এই প্ল্যাটফর্মটির ব্যাপক জনপ্রিয়। ইন্টারন্যাশনাল মানের বই লেখালেখিতে পারদর্শী হতে পারলে এখান থেকে প্রচুর ইনকাম এর সুযোগ রয়েছে।

ভয়েস ওভার আর্টিস্ট হয়ে অনলাইনে টাকা আয়

বর্তমানের ডিজিটাল কনটেন্ট এর চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে সেই হিসেবে আর্টিস্টের চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। লোকাল মার্কেটপ্লেসে বয় সার্ভিস হিসেবে কাজ করতে পারেন পাশাপাশি ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটে ভয়েস আর্টিস্ট হিসেবে কাজ করতে পারে। বয়স আর্টিস্ট হতে চাইলে শুদ্ধ উচ্চারণ জানতে হবে এবং এর জন্য কিছু নির্দিষ্ট ট্রেনিং রয়েছে সেগুলো সম্পন্ন করতে হবে।
ইন্টার্নেশনাল মার্কেটপ্লেসগুলোতে যেমন ফাইবার freelancer.com ইত্যাদি প্ল্যাটফর্মগুলোতে ভয়েস আর্টিস্টের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। ভালো মানের একটি মাইক্রোফোন কিনে মোবাইল দিয়ে রেকর্ড করেও এই কাজটি করতে পারবেন।

ডোমেইন নেম বেচা-কেনার মাধ্যমে অনলাইন ইনকাম

অনলাইনে জনপ্রিয় ইনকামের মাধ্যম গুলোর মধ্যে ডোমেইন নেম কেনাবেচা আরও একটা উল্লেখযোগ্য মাধ্যম। অনলাইনে ইনকাম করতে চাইলে আপনি এই মাধ্যমটিকে ব্যবহার করতে পারেন। এর জন্য মূলত আপনাকে কিছু ইউনিক এবং জনপ্রিয় মানুষের মনে রাখার মত ওয়েবসাইটের ডোমেইন নেম আগে থেকে কিনে রাখতে হবে। তাহলে পরবর্তীতে যদি কেউ সেই নামটা কিনতে চায় তাহলে তার কাছে বেশী দামে বিক্রি করতে পারবেন।
এ ধরনের কাজে নতুন ডোমেইন নেম কিনে রাখার চেয়ে বরং পুরাতন ডোমেইন নেম কি রাখলে বেশি ইনকাম করার সুযোগ রয়েছে । যে সকল ডোমেইন এক্সপায়ার হয়ে যায় যদি সেই দিনগুলো কিনা রাখা যায় তাহলে সবচেয়ে বেশি ইনকামের সুযোগ রয়েছে।
ডোমেইন কেনা বেচা হয় এমন কিছু ওয়েবসাইটের নাম নিচে দেওয়া হল-

অনলাইন টিউটর হয়ে ইনকাম

করণা মহামারীর পর থেকেই অনলাইনে শিক্ষকতা করার প্রবণতা বৃদ্ধি পেয়েছে। যদি আপনি ভালো টিচিং দিতে পারেন তাহলে অনলাইনে টিচিং করার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। শুধুমাত্র একাডেমিক কোচিং না করে অন্যান্য ক্ষেত্রেও টিচিং করার মাধ্যমে ইনকাম করা সম্ভব যেমন আপনি যদি ভালো ছবি আঁকতে পারেন সেটা শেখাতে পারেন,  আপনি ভালো গান গাইতে পারেন সেটা দেখাতে পারেন,  আপনি কোরআন শরীফ তেলাওয়াত করতে পারেন সেটা শেখাতে পারেন ইত্যাদি।

ডেটা এন্ট্রি করে অনলাইন ইনকাম

অনলাইনে ইনকাম করার জন্য সবচেয়ে সহজ কিন্তু ধৈর্যশীল কাজ হচ্ছে ডাটা এন্ট্রির কাজ। সামান্য কম্পিউটার চালানো শিখলি এই কাজটা করা সম্ভব। ডাটা এন্ট্রির কাজ মূলত বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে বিভিন্ন ধরনের তথ্য সংগ্রহ করে আপডেট করতে হয় পাশাপাশি বাইরের রিকোয়ারমেন্ট অনুসারে বিভিন্ন ধরনের কাজ করতে হয়। ডাটা এন্ট্রি কাজে কম্পিউটার টাইপিং এর দক্ষতা থাকার প্রয়োজন রয়েছে।

ভার্চ্যুয়াল সহকারী হয়ে অনলাইন ইনকাম করার উপায়

অনলাইনের মাধ্যমে কাউকে সহযোগিতা করাকে ভার্চুয়াল সহকারি বলা হয়। ভার্চুয়ালি বিভিন্ন বায়ারের কাজ করে দেওয়ার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা সম্ভব। 24/7 Virtual Assistant, Assistant Match, Freelancer.com, People Per Hour, Upwork  এই ওয়েবসাইটগুলোতে ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে কাজ করার প্রচুর সুযোগ রয়েছে।

অনলাইনে অর্থ উপার্জনের আগে যা মাথায় রাখবেন

অনলাইনে টাকা ইনকাম করা যতটা সহজ ঠিক ততটাই প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই যে কোন কাজ করার আগে একটু যাচাই-বাছাই করে নেওয়াই ভালো। আপনি যার সঙ্গে কাজ করছেন অথবা যেই মাধ্যমে তার সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন এগুলো কতটা বিশ্বস্ত সেটা আগে দেখে নিতে হবে।

অনলাইনে ইনকামের টাকা উঠাবেন কিভাবে

আপনি যে ওয়েবসাইটে কাজ করেন না কেন কাজ করার পূর্বে জেনে নিন যে কীভাবে তারা পেমেন্ট করবে। যে মাধ্যমে আপনি টাকা আনবেন সেটি যদি আমাদের দেশে অথবা আপনি যেখানে থাকেন সেখানে এভেইলেবল না থাকে তাহলে কাজ করার পরে টাকা আনা অনেক কষ্ট হয়ে যাবে। তাই আপনি পরিশ্রম করার পূর্বে জেনে নিন যে কিভাবে টাকাটা পাবেন।

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *