গলা ব্যথার ঔষধ কি
আজকের আলোচনা রয়েছে গলা ব্যথার ঔষধ কি। গলা ব্যথা আমরা মনে করি সাধারন একটি মেয়ে তার কিন্তু গলা ব্যথা খুবই মারাত্মক একটি ব্যথা। গলা ব্যথা হলে অবশ্যই গলা ব্যথা দূর করতে হবে। তাই আজকের আলোচনাটি কি গলা ব্যথার ঔষধ কি সে সম্পর্কে আলোচনা করুন। বর্তমান যুগে প্রায় মানুষের গলা ব্যথা প্রচুর পরিমাণে বেড়ে যাচ্ছে তাই এই মারাত্মক গলা ব্যথা থেকে কিভাবে মুক্তি পাবে সেই ঔষধ কি সে সম্পর্কে জেনে নিন। গলা ব্যথার সমস্যা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বর্ষার সময় দেখা যায়। গলা ব্যথার সমস্যা ছোট-বড় সবাই ভুগে থাকেন তাই এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার ঘরোয়া পদ্ধতি জেনে নিন। গলা ব্যাথার কিছু লক্ষণ হচ্ছে হঠাৎ করে ঠান্ডা লাগার পর গলা ব্যথা হবে সর্দি কাশির কারণে গলা ব্যথা হতে পারে জ্বর হলে গলা ব্যথা হতে পারে ইত্যাদি। তাই আজকে আলোচনা করব গলা ব্যথার ঔষধ কি সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।
জেনে নিন গলা ব্যথা কিঃ
ইংরেজিতে গলাব্যথা কে বলা হয় ফ্যারিঞ্জাইটিস (Pharyngitis)। গলা ব্যথার এই সমস্যার প্রধান কারন হচ্ছে ঠান্ডা কাশি লাগার কারণে জীবাণুর কারণে এই সমস্যাটা দেখা দেয়। গলা ব্যথার বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সবথেকে বেশি দেখা দেয় শীতকালেও বর্ষাকালে গলার বিভিন্ন ধরনের চুলকানি সমস্যা দেখা দেয় ইত্যাদি সকল বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করুন।
গলা ব্যথার কারণঃ
গলা ব্যথার কারণ অনেক অনেক রয়েছে। গলা ব্যথার কারণ একেক সময় একেক রকম হয়ে থাকে নিচে কয়েকটি গলা ব্যথা সমস্যা এবং কারণ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে জেনে নিন।
- ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের জন্য ও গলা ব্যাথা দেখা যায়। যেমন গলায় টনসিলের সমস্যা ও ডিপথেরিয়ার কারণেও গলা ব্যাথা হয়ে থাকে।
- ভাইরাসজনিত অসু্স্থ্যতা যেমন ঠান্ডা, ফ্লু, মনোনিউক্লিওসিস (Mononucleosis) এর কারণে গলা ব্যাথা বেশি হয়ে থাকে।
- তাছাড়া অন্যান্য ভাইরাসজনিত অসু্স্থ্যতা যেমন- হাম, চিকেনপক্স এর সংক্রমনেও গলা ব্যাথা দেখা যায়।
এছাড়া ও আরো বিভিন্ন কারণ রয়েছে যার কারণে মাঝে মধ্যে গলা ব্যাথার প্রবণতা দেখা দেয়। মধ্যে এলার্জি জনিত সমস্যা, ঠান্ডা আবহাওয়া, বা শীত কালে আবহাওয়া , অতিরিক্ত ধূমপান করা, অধিক মসলাযুক্ত খাবার খাওয়া, গলার মাংসপেশীতে কোন কারণে চাপ লাগা, এইচআইভি’র সংক্রমণ, ও মদপানের কারণে গলায় টিউমার হওয়া, অতিরিক্ত জোরে জোরে কথা বলা বা চিল্লানো ইত্যাদি কারণে গলা ব্যাথা হয়ে থাকে।
গলা ব্যথার লক্ষণ জেনে নিনঃ
গলা ব্যথার বিভিন্ন ধরনের লক্ষণ রয়েছে। তাই নিচে উল্লেখিত বিষয়গুলো তে আলোচনা করা হবে গলা ব্যথার লক্ষণ সম্পর্কে।
- গলা ব্যথা হওয়ার প্রধান কারণ হচ্ছে গলার ভিতরে চুলকানি ও খসখসে ভাব গলা ফুলে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
- গলা ব্যথার প্রধান আরেকটি কারণ হচ্ছে ঢোক গিলতে গলা ব্যথা করে শ্বাস নিতে গেলে গলা ব্যথা হয়।
- এবং ঠান্ডার কারণে সর্দির কারণে গলা ব্যথার সমস্যা হতে পারে। গলা ব্যাথার বিভিন্ন কারন যেমনঃ জ্বর, ঠান্ডা, কাশি, হাসি , সর্দি ইত্যাদি।
গলা ব্যাথার বিভিন্ন উপসর্গ জেনে নিনঃ
গলা ব্যথার কারণ গলা ব্যথার লক্ষণ ইত্যাদি এ সবের মতোই গলা ব্যথার উপসর্গ অনেক হয়েছে। গলা ব্যথার সমস্যা এবং গলা ব্যথা যদি অতিরিক্ত মাত্রায় বেড়ে যায় সেক্ষেত্রে আপনার টনসিলের সমস্যা দেখা দিতে পারে। যার ফলে বিভিন্ন ধরনের উপসর্গ হয়।
নিচে উল্লেখিত বিষয়গুলো তা জেনে নিনঃ
গলা ব্যথা হলে যেকোনো খাবার খাওয়ার সময় যখন আমরা ঢোক গিলে খাবারগুলো খায় তখন অনেক সমস্যা হয় অনেক ব্যাথা হয়ে থাকে।
- গলা ব্যথা দিন দিন বেড়ে যায়।
- বমি হওয়া এবং বমি বমি ভাব।
- মাথাব্যথার প্রবণতা বেড়ে যায়।
- শরীরের বিভিন্ন স্থানে ফুসকুড়ি ও চুলকানি দেখা দেয়।
- গলা ব্যথার সমস্যা বেড়ে যাওয়ার মারাত্মক আকার ধারণ করে।
- গলা ব্যথার কারণে আপনার টনসিলের সমস্যা দেখা দেবে টনসিল ফুলে যাওয়া যাবে এবং লাল হয়ে যাবে।
- মাঝে মাঝে জ্বর মারাত্মক আকার ধারণ করে। 6 মাসের নিচে বয়সের বাচ্চাদের জ্বর 101 ফারেনহাইট এবং বড়দের ক্ষেত্রে 103 ফারেনহাইট পর্যন্ত বেড়ে যায়।
- অনেক সময় দেখা যায় গলা ব্যথার কারণে টনসিলে পুঁজ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
গলা ব্যথা সমস্যা থেকে বেঁচে থাকার কারন জেনে নিনঃ
গলা ব্যথা খুবই মারাত্মক একটি ব্যথা গলা ব্যথা হলে আমাদের অনেক সমস্যা হয়ে দাঁড়ায় গলা ব্যথার কারণে যে কোন খাবার খাওয়া খুবই কষ্ট হয়ে যায় গলা ব্যথার কারণে ঢুকলে সমস্যা হয় গলা ব্যথার কারণে মাঝে মাঝে কথা বলতে গেলেও অনেক কষ্ট হয় এই রকম বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয় গলা ব্যথার কারণে তাই গলা ব্যথার খুবই মারাত্মক রোগ।
নীচের উল্লেখিত কিছু বিষয় রয়েছে সে বিষয়গুলো অবলম্বন করুন গলা ব্যাথা সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
- অন্য কারো ব্যবহার করা যেকোনো জিনিস খাবার ও জিনিসপত্র যেমন ক্লাস প্লেট গামছা কিংবা তোয়ালে ব্যবহার করা যাবে না। সব সময় চেষ্টা করবেন নিজের জিনিস নিজে একাই ব্যবহার করার জন্য।
- একজক বাকলাশ পণ্যের ব্যবহার করা নিজে ব্যবহার করবেন না। নিজের ব্যবহার করা গ্লাস কাউকে দিবেন না।
- প্রতিনিয়ত প্রতিদিনের জিনিসপত্র পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।
- যদি কোন অসুস্থ ব্যক্তি থাকে তাদের কাছ থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করুন তাদের কাছে কখনো যাবেন না।
- বাড়ির আবহাওয়া যদি শুষ্ক ঠান্ডা থাকে তাহলে তা আবৃত রাখার ব্যবস্থা করতে পারেন।
- গলা ব্যথার সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার একটি সহজ উপায় হচ্ছে যখন হাঁচি কাশি হবে ঠিক তখন রুমাল ব্যবহার করতে হবে।
- আপনি যদি আপনার গলা ব্যথা ভাল রাখতে চান বা ভালো করতে চান সেক্ষেত্রে পরিষ্কার পরিছন্নতা থাকতে হবে।
- গলা ব্যথার আরেকটি মূল কারণ হচ্ছে আপনি যখন নেশা যুক্ত খাবার খাবেন সে ক্ষেত্রে গলাব্যথা বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দিতে পারে গলাতে ক্যান্সার হতে পারে টিউমার হতে পারে ইত্যাদি তাই যে কোন নেশা জাতীয় খাবার গুলো এড়িয়ে চলুন যেমন মদ পান করা ধূমপান করা ইত্যাদি।
- প্রচুর পরিমাণে তরল জাতীয় খাবার খেতে হবে যেমনঃ গরম চা কফি , প্রচুর পরিমাণে পানি ফলের রস ইত্যাদি।
- গলা ব্যথার আরেকটি প্রধান কারণ হচ্ছে ঠাণ্ডা জনিত সমস্যার কারণে গলা ব্যথা হলে এক গ্লাস গরম পানি অবশ্যই খেতে হবে এর সঙ্গে একটু লবণ মিশিয়ে গরম পানি দিয়ে কুলি করুন গলা ব্যথা সেরে যাবে।
- গলা ব্যথার আরেকটি প্রধান কারণ হচ্ছে গলা ব্যথা যদি হয় সে ক্ষেত্রে কথা একটু আস্তে বলার চেষ্টা করবেন যার কারণে আপনার গলা ব্যথা একটু নিরাপদে থাকবে তা না হলে আরও মারাত্মক ।
এখন জেনে নিন গলা ব্যথার ঔষধঃ
গলা ব্যথা হলে অবশ্যই আপনাকে হে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ঔষধ খেতে হবে আমরা যদি গলা ব্যথা সমস্যার কারণে নিজে নিজে ঔষধ খেতে যায় সে ক্ষেত্রে এর থেকে আরও মারাত্মক সমস্যা দেখা দিতে পারে তাই অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ওষুধ খেতে হবে। কারন ডাক্তার আপনাকে অবস্থা বুঝে গলা ব্যথার ঔষধ। বিভিন্ন কারণে এবং বিভিন্ন সমস্যার জন্য গলা ব্যথা হতে পারে। তাই এর কারণ অনুযায়ী ঔষধ বা ট্যাবলেট ও ভিন্ন হতে পারে।
গলা ব্যথার ট্যাবলেট এর নাম জেনে নিনঃ
গলা ব্যথা খুবই মারাত্মক তাই গলা ব্যথা নিয়ে কখনো ঘরে বসে থাকবেন না যত দ্রুত পারেন ওষুধ খাওয়ার চেষ্টা করুন। গলা ব্যথা দূর করার জন্য প্রথমে আপনাকে একটি কাজ করতে হবে ওষুধের কথা বলব সেটা হল নেপচুন ফার্মাসিটিক্যালস কর্তৃক উৎপাদিত ঔষধ এর নাম Sualex (সুয়ালেক্স)। এই ঔষধ টি ২ টা ট্যাবলেট এক কাপ কুসুম পানিতে মিশিয়ে নিন। দিনে অন্তত ৩ বার পান করুন। এই প্রক্রিয়ায় ১০ দিন নিয়মিত পান করুন।
যদি শুধু গলা ব্যাথা করে তাহলে আপনি ব্যাথার জন্য রোলাক (Rolac) ট্যাবলেট খেতে পারেন। এই ট্যাবলেট টি খেলে দ্রুত ব্যাথা দূর হবে। তবে ডাক্তার এর পরামর্শ অনুযায়ী খাওয়া উচিত। যদি গলা ব্যাথার সাথে জ্বর ও থাকে তাহলে আপনি নাপা এক্সটেন্ড ( Napa Extend) খেতে পারেন। তাহলে জ্বর ও গলা ব্যাথা দুটোই ভাল হবে। অতিরিক্ত নাপা খাবেন না, কারণ অতিরিক্ত খেলে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে।
গলা ব্যথা দূর করার জন্য ঘরোয়া পদ্ধতি জেনে নিনঃ
গলা ব্যথা দূর করার জন্য ঘরোয়া কিছু পদ্ধতি রয়েছে। ঘরোয়া পদ্ধতি অবলম্বন করে আপনি অল্প সময়ের মধ্যে গলা ব্যথা দূর করতে পারবেন। গলা ব্যথার সমস্যা হলে গলা ব্যাথা দূর করার জন্য ঘরোয়া পদ্ধতি অবলম্বন করা প্রয়োজন ঘরোয়া পদ্ধতি অবলম্বন করার পর যদি গলা ব্যথা কমে সে ক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। গলাব্যথা মারাত্মক একটি সমস্যা তাই গলা ব্যাথা হলে ঘরোয়া পদ্ধতি সঙ্গে ওষুধের প্রয়োজন রয়েছে তাই গলা ব্যাথা হলে দুই পদ্ধতিতে আপনি চেষ্টা করতে পারেন।
নিচে উল্লেখিত বিষয়গুলো জেনে নিন গলা ব্যথা দূর করার ঘরোয়া পদ্ধতি সম্পর্কেঃ
কিসমিসঃ
গলা ব্যথা দূর করার প্রধান কারণ হচ্ছে কিসমিস । গলা ব্যথা দূর করার জন্য কিসমিস খেতে পারেন খুবই কার্যকরী। গলা ব্যথার সমস্যা যদি দেখা দেয় সে ক্ষেত্রে কিসমিস খাওয়ার অভ্যাস করুন ভালো হওয়ার আগ পর্যন্ত কিসমিস খেতে হবে।
আদার রস ও আদাঃ
আপনার যদি গলা ব্যথা হয় সে ক্ষেত্রে কাঁচা আদা এবং আদার রস খেতে পারেন খুবই কার্যকরী একটি ঘরোয়া পদ্ধতি। কাঁচা আদা ছোট ছোট টুকরা করেখেতে পারেন অথবা রস করে খেতে পারেন।
তুলসী পাতা, কুসুম গরম পানি, চা পাতি, আদাঃ
অল্প পানি সাথে ১/২ চা চামচ টুকরো করা আদা, ১/২ চা চামচ চা-পাতি, ২-৩ টি তুলসি পাতা দিয়ে মিশিয়ে ১০-১৫ মিনিট চুলায় গরম করে ফুটিয়ে নিন। তারপর এটি নামিয়ে রেখে দিন। কিছুক্ষন পর যখন হালকা গরমে পরিণত হবে তখন আস্তে আস্তে এই পানি পান করুন। এটি নিয়মিত পান করলে গলা ব্যথা থেকে আরাম পাওয়া যায় এবং গলা ব্যথা দূর করতে অত্যন্ত কার্যকরী।
তুলসী পাতা, মধু ও পানিঃ
পরিমাণ মতো পরিষ্কার পানিতে চার থেকে পাঁচটি তুলসী পাতা নিয়ে পাঁচ মিনিট ভালোভাবে ফুটিয়ে নিন। ফুটানো পানি ফুটে যাওয়ার পর নামিয়ে দুই থেকে তিন ফোঁটা মধু মিশিয়ে খেতে পারেন। এই উপকরণগুলো গলা ব্যথা দূর করার খুবই কার্যকরী।
লেবুর রস মধু ও পানিঃ
আপনি যদি দ্রুত গলা ব্যাথা দূর করতে চান সে ক্ষেত্রে লেবু রস পানি ও মধু খেতে পারেন। প্রতিদিন সকালে এক গ্লাস গরম পানিতে 1 চা চামচ লেবুর রস 1 চা চামচ মধু মিশিয়ে সকালের নাস্তা আগে খেয়ে নিন।প্রতিদিন এই উপকরণ যদি তৈরি করে খেতে পারেন গলা ব্যথা খুব দ্রুত কমে যাবে।
আদা ও গুড়ঃ
আপনার যদি হঠাৎ করে গলা ব্যথার যেকোনো সমস্যা দেখা দেয় সেক্ষেত্রে আপনি কি গলা ব্যথা সমস্যা দূর করার জন্যঅল্প পরিমাণে গুড়ের টুকরো নিয়ে এর সঙ্গে এক চা চামচ আদার রস আদা চিবিয়ে খেতে পারেন। এই উপকরণ খাওয়ার নিয়ম হল খালি পেটে খেতে হবে।
পানি ও মেথিঃ
এক গ্লাস পানির সঙ্গে আস্ত মেথি সারা রাতের জন্য ভিজিয়ে রাখুন তারপর সকালে খালি পেটে খেয়ে নিন। অথবা মেথি গুঁড়ো করে পানিতে মিশিয়ে তা খেতে পারেন। এই কাজটি করার কারণে গলা ব্যথা খুব দ্রুত দূর হয়ে যাবে এবং গলা ব্যথা থেকে আপনি মুক্তি পেতে পারবেন।
শেষ কথাঃ
উপরে উল্লেখিত বিষয়গুলোতে আলোচনা করা হয়েছে খুব গলা ব্যথার ঔষধ কি সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য এবং গলা ব্যথা দূর করার ঘরোয়া পদ্ধতি ইত্যাদি সম্পর্কে আলোচনা করে সকলে আমাদের প্রশ্নের সঙ্গে থেকে মনোযোগ সহকারে নিয়ম গুলো পালন করার চেষ্টা করুন গলা ব্যথা থেকে আপনি খুব অল্প সময়ে অল্প দিনে মুক্তি পেতে পারেন। গলা ব্যথা যদি অতিরিক্ত পরিমাণে দেখা দেয় এবং এই ঘরোয়া পদ্ধতি অবলম্বন করে যদি কোনো কাজের না আসে সে ক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন।