এলার্জি জাতীয় খাবার । কোন কোন খাবারে এলার্জি বেশি জেনে রাখা ভালো

এলার্জি জাতীয় খাবার

আসসালামু আলাইকুম আজকে আলোচনা করো এলার্জি জাতীয় খাবার সম্পর্কে।

যদি কারো এলার্জি হয় সে ক্ষেত্রে তারা এমন একটা মারাত্মক চিন্তার মধ্যে পড়ে যায় যে যে খাবারটি খেতে চাই সে খাবার তাই নাকি এলার্জি। এরকম সমস্যা নিয়ে অনেকে ভুগছেন। এলার্জি জাতীয় খাবার। বর্তমান এলার্জি 5 পার্সেন্ট প্রাপ্ত বয়স্ক শিশুদের 4 পারসেন্ট প্রবাহিত করে।  এলার্জির  পরিমাণ  প্রতিদিন বেড়েই চলছে।

বেশিরভাগ খাবারে এলার্জি দেখা দিলেও এলার্জি জাতীয় খাবার হিসেবে মূলত চারটি খাবারকে বিশেষজ্ঞ ভাবে উল্লেখ করেছেন। আজকের এই পোস্টে আলোচনা করব এলার্জি জাতীয় খাবার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য। এলার্জি খুবই মারাত্মক। বিভিন্ন ত্বকের এলার্জি হতে।

এলার্জি বিভিন্ন কারণে হয়ে থাকে যেমনঃ অপরিষ্কার  কারণ এলার্জি   হতে পারে, শরীরে   ধুলাবালু লাগলে ,  ফুলের পরাগ,  ইত্যাদি।   এলার্জির সমস্যা যাদের রয়েছেন তাদের অনেক সমস্যা হতে পারে যেমন গায়ে চাকা চাকা তাক, জ্বালা, চুলকানি,  শ্বাসকষ্টের সমস্যা ইত্যাদি।

যাদের এই সমস্যা গুলো রয়েছে তারা চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা করানোর চেষ্টা করুন।  আপনার শরীরে এলার্জি কমানোর প্রাকৃতিক উপায় জেনে নিন।  এলার্জির সমস্যা দিন দিন বেড়ে যেতে পারে যে খাবারগুলো খেলে।  তাই অবশ্যই এলার্জি জাতীয় খাবার গুলো এড়িয়ে চলার অভ্যাস করুন।

এলার্জি খুবই মারাত্মক একটি সমস্যা আসলেই কোন খাবারে এলার্জি রয়েছে সে খাবার গুলো হয়তো অনেকে জানে না সেই খাবারগুলোর নাম জেনে নিন। এমন কিছু খাবার রয়েছে যে খাবারগুলো খেলে এলার্জি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে সেই খাবারগুলোর নাম আমরা জানি না সেই খাবারগুলো নামাজ কে চেনেন এই পোষ্টের মাধ্যমে।

নিচে উল্লেখিত বিষয়গুলো আলোচনা করা হবে এলার্জি জাতীয় খাবার সম্পর্কে।

সূচিপত্রঃ

  •  চিনাবাদাম
  •  গরুর দুধ
  • গম
  • ত্বকের এলার্জির লক্ষণ জেনে নিন
  •  এলার্জি জাতীয় খাবার ডিম
  • সামুদ্রিক মাছ

ত্বকের এলার্জির লক্ষণ জেনে নিনঃ

  •  লাল লাল ভাব
  •  ফুসকুড়ি
  •  ফোলা
  •  চুলকানি

গরুর দুধঃ

গবেষণায় দেখা যায় যে 90% তিন বছর কম বয়সী  বাচ্চাদের এলার্জি একমাত্র গরুর দুধ এর জন্য। গরুর দুধ খেলে স্কিন এলার্জি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। গরুর দুধে প্রচুর পরিমাণে এলার্জি রয়েছে। তাই গবেষণা রা তাই গবেষক বলেছেন বাচ্চাদের গরুর দুধ না খাওয়ালে ভাল। প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে গরুর এলার্জি সম্ভাবনা বাচ্চাদের তুলনায় অনেক কম হয়ে থাকে। এটা  সত্য  যে  গরু দুধের এলার্জি রয়েছে।

গরুর দুধে যদি অবশ্যই এলার্জি হয়ে থাকে অবশ্যই এলার্জির রয়েছে তাহলে আপনাকে গরুর দুধ এড়িয়ে চলতে হবে।যেমনঃ গুড়া দুধ, মাখন, আইসক্রিম, দুধ,  পনির, দই  ক্রিম  ইত্যাদি।

গরুর দুধে এলার্জি রয়েছে এটা সত্য তবে তিন বছরের কম বয়সী শিশুদের কে বেশি প্রবাহিত করে ঘোড়ার দুধ।

এলার্জি কেন হয় জেনে নিনঃ

শরীরের প্রতিরক্ষা সিমেন্ট বাইরের ব্যাকটেরিয়া ভাইরাস অন্যান্য ক্ষতিকারক পদার্থ থেকে আমাদের রক্ষা করে থাকে। মানুষের খাবার জাতীয় কারণে প্রতিরক্ষা সিমেন্টের সমস্যা দেখা দেয়।  এর ফলে ক্ষতিকারক পদার্থ ও ব্যাকটেরিয়া আমাদের শরীরের রক্তের সঙ্গে মিশে যায় এরপর সৃষ্টি হয় এলার্জি।

ডিমঃ

অনেকে বলে থাকেন টিমে এলার্জি রয়েছে এটা সত্য। অবশ্যই ডিমে এলার্জির রয়েছে তাই ডিম কে এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন।ডিমের সাদা অংশে প্রোটিন খারাপ থাকার কারণে এলার্জি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।  60% শতাংশ বাচ্চাদের ডিমের সাদা অংশের এলার্জি হয়ে থাকে।

বাদামঃ

এলার্জি বিভিন্ন পদের এজন্য বিভিন্ন ধরনের খাবারে বিভিন্ন রকমের এলার্জি রয়েছে। তাই  অনেকের  বাদামে  এলার্জি  রয়েছে। বাদাম খুবই পরিচিত এলার্জি জাতীয় খাবার। তবে সব বাদামে সবার যে এলার্জি হবে এমন কোন কথা নেই।

তবে সব বাদামে সবার যে এলার্জি হবে এমন কোন কথা নেই । বাদামে রয়েছে যেমন ফ্রী নাইটেস অনেকের এলার্জি হয়।  বাদামের মধ্যে আখরোট, পেস্তা, আমন্ড, বাদাম, পেস্তা বাদাম ইত্যাদি। চিনা বাদাম খেলে মারাত্তক এলার্জি হবে। চিনা বাদাম খাওয়ার ফলে বাচ্চাদের যদি চিনা বাদাম খাওয়াতে হয় তবে তাদের স্কিন এলার্জি হবে।

গমের আটাঃ

গমের আটা তে এলার্জি রয়েছে। গমের বেশি প্রোটিন যার ফলে অ্যালার্জি সৃষ্টি হয়। কমিউনিকেটিভ শিশুদের সবচেয়ে বেশি প্রবাহিত হয়।  গ্রামের থেকে অ্যালার্জি কখনো কখনো মারাত্মক আকার ধারণ করে থাকেন ত এলার্জি রয়েছে এটাকে বিশ্বাস করতে হবে।  যাদের   গমের আটা অ্যালার্জি রয়েছে তার  গমের আটা কি এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন।

 সামুদ্রিক মাছঃ

আমরা অনেকেই জানি সামুদ্রিক মাছে এলার্জি রয়েছে। কিছু কিছু লোকের এলার্জির যদি হয়ে থাকে তাদের সমুদ্রের মাঝে মারাত্মক এলার্জি রয়েছে। যাদের শরীরে এলার্জি রয়েছে তারা অবশ্যই সমুদ্রের মাছ থেকে এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন।  যেমনঃ কাঁকড়া, সালমান, চিংড়ি মাছ,  ইত্যাদি।

সয়াঃ

সাধারণ সয়া জাতীয় খাবার থেকে অ্যালার্জি হয় তিন বছরের বা তার কম বয়সী বাচ্চাদের। সয়া বিনা, মিল্ক, এ এই  খাবারগুলো থেকে বাচ্চাদের দূরে রাখুন।

যাদের অতিরিক্ত এলার্জি রয়েছে তারা অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা করেন। যদি আপনার সন্দেহ হয় যে আপনার কোন খাবারে এলার্জি রয়েছে তবে আপনার ডাক্তারের সাথে কথা বলুন। এ পদ্ধতি অবলম্বন করার পর যদি আপনার অ্যালার্জি নাকমে সে ক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *