ড্রাইভিং লাইসেন্স হয়েছে কিনা কিভাবে জানবো, অ্যাপস এর মাধ্যমে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার পদ্ধতি, ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক

অনলাইনে নয়। আপনি নিম্নোক্ত পদ্ধতিতে এস এম এস এর মাধ্যমে জানতে পারবেন। আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রস্তুতের বর্তমান অবস্থা জানতে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন;

মোবাইল ফোনের ম্যাসেজ অপশনে গিয়ে ডি এল রেফারেন্স নাম্বার টাইপ করুন। মেসেজটি   6969 নম্বরে পাঠিয়ে দিন। ফিরতি মেসেজ স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রস্তুতের বর্তমান অবস্থা জানতে পারবেন। ড্রাইভিং লাইসেন্স এর জন্য বায়োমেট্রিক সম্পন্ন করার পর বি আর টি  এর  একনলেজমেন্ট স্টিল দেওয়া হয় তাতে রেফারেন্স নম্বর উল্লেখ থাকে। উদাহরণ: type:dl dm121590&sent to 6969গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশিকা: ১। রেফারেন্স নম্বরে  যদি কোন  – থাকলে তা বাদ দিতে হবে। কিন্তু যদি / থাকে তবে তা দিতে হবে।

ড্রাইভিং লাইসেন্স

ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে যাবতীয় সকল কার্যক্রম সম্পন্ন হওয়ার ফলে থাকে একটি অপেক্ষার পালা। মনের মধ্যে ধাক্কা নতুন প্রশ্ন ড্রাইভিং লাইসেন্স হয়েছে কিনা কিভাবে জানবো এই নিয়ে। হ্যাঁ ভাই! আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন এ সম্পর্কে জানতে।

ড্রাইভিং লাইসেন্স হয়েছে কিনা কিভাবে জানবো

আপনি যদি ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার যাবতীয় নিয়ম অনুসরণ করে ইতোমধ্যে এসব স্টপ সম্পন্ন করে ফেলেন তবে চিন্তিত হওয়ার কোনো কারণ নেই। অনলাইনে এবং মোবাইলের মাধ্যমে এস এম এস করে আপনি মিনিটের মধ্যে পেতে পারেন আপনার কাংখিত তথ্য।

আপনি জানতে পারেন। যথাঃ১মোবাইলে এসএমএস এর মাধ্যমে।২ মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে। চলুন দুইটি পদ্ধতি অবলম্বন করে দেখা  যাক।

এস এম এস এর মাধ্যমে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার পদ্ধতি

*মেসেজ অপশনে গিয়ে টাইপ করুন স্পেস রেফারেন্স নম্বর ’’

*সেন্ড করুন২৬৯৬৯ নাম্বারে।

*আরেকটি মেসেজ আসবে।

*স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রস্তুতের বর্তমান আপডেট তথ্য জানতে পারবেন।

বায়োমেট্রিক সম্পন্ন করার পর বিআরটিএ থেকে যে একনলেজমেন্ট স্টিল দেওয়া হয় তাতে রেফারেন্স নম্বর পেয়ে যাবেন। রেফারেন্স নম্বরে যদি কোন দেশ থাকে তবে তা বাদ দিবেন। এবং ফ্লাশ থাকে তা এসএমএস করার সময় বাদ দিবেন না।

অ্যাপস এর মাধ্যমে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার পদ্ধতি

ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার সফটওয়্যার দিয়ে আপনি খুব সহজেই জানতে পারবেন। তবে আমি সাজেস্ট করবো ম্যাসেজ করে চেক করার অপশনটি বেছে নেওয়ার জন্য। অনেক সময় সার্ভার জনিত কারণে অ্যাপ থেকে আপনার বেশি সময় লাগতে পারে এবং জটিলতা ও থাকতে পারে। তবুও জেনে রাখুন-

প্রথমে প্লে স্টোরে গিয়ে dl checkerঅ্যাপটি নামিয়ে নিন। ইন্সটল হয়ে গেলে ওপেন করুন এবং জন্মতারিখ এবং ডি এল নাম্বার দিয়ে সাবমিট বাটনে ক্লিক করুন। এবার আপনি আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র সহ আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স এর সকল যাবতীয় ইনফর্মেশন দেখতে পাবেন।

চিন্তিত না হয় একটু অপেক্ষা করুন। ড্রাইভিং লাইসেন্স আপনার হাতে পেয়ে যাবেন। এবং ড্রাইভিং লাইসেন্স হয়েছে কিনা কিভাবে জানবো সেই চিন্তা থেকে মুক্তি পাবো। এটা হতে পারে স্মার্ট ড্রাইভিং লাইসেন্স। যদি আপনি পুরো প্রক্রিয়াটি step-by-step এবং ভিডিও সহকারে দেখতে আগ্রহী হন তবে এখানে পাবেন। ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান সময়ের জন্য। আশাকরি ড্রাইভিং লাইসেন্স হয়েছে কিনা কিভাবে জানবো এই নিয়ে আপনার আর সংসয় থাকার কথা নয়।

আপনি যদি নতুন ড্রাইভার হয়ে থাকেন, অথবা অনেক আগে থেকে গাড়ি চালাচ্ছেন কিন্তু ড্রাইভিং লাইসেন্স এর আবেদন করে থাকেন। তাহলে আপনার মনে সম্ভবত উক্ত রকমের নানাবিধ প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে তাই আমি এ সকল প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করছি।

ড্রাইভিং লাইসেন্স কি ও কেন

 ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকাটা গুরুত্ব কেন ?ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়া আপনি যেকোন স্থানে গাড়ি চালাতে পারবেন না। এতে করে আপনাকে আইনি বেকায়দায় পড়তে হতে পারে। তাই  একজন ড্রাইভার এর জন্য লাইসেন্স থাকাটা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বিআরটিএ কতৃক একজন ড্রাইভারকে তিনটি ধাপের পরীক্ষা উত্তীর্ণ হওয়ার মাধ্যমে ড্রাইভিং লাইসেন্স দেওয়া হয়। যা হোক এই পর্বে প্রবন্ধটির লেখা হয়েছে নতুন পুরাতন সকল গাড়ি চালকদের জন্য।

2022 ড্রাইভিং লাইসেন্স করার নিয়ম এবং ড্রাইভিং লাইসেন্স হয়েছে কিনা কিভাবে জানব এর সকল প্রশ্নের উত্তরসহ এই পর্বে আলোচনা করব তো চলুন শুরু করা যাক:

ড্রাইভিং লাইসেন্স কি?

ড্রাইভিং লাইসেন্স হলো একটি সরকারি আইনি অনুমোদনকৃত কার্ড মাত্র। আপনি ড্রাইভিং পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন এবং গাড়ি চালানোর যোগ্য, সেই বিষয়টি প্রমাণ পত্র হিসেবে সরকারি পরিবহন মন্ত্রণালয়ের পরিচালিত সংস্থা কর্তৃক সেকার্ড দেওয়া হয়। তাকে ড্রাইভিং লাইসেন্স বলে। এ ধরনের কাজ গুলো কার্ডগুলো প্লাস্টিক হয়ে থাকে। এটাকে ক্রেডিট কার্ডের গঠনের সাথেও তুলনা করা যেতে পারে।

ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার জন্য কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন

ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে হলে যেসব কাগজপত্র প্রয়োজন: ন্যূনতম 48 বছর হতে পারে এবং রেজিস্ট্রেশন করার জন্য প্রয়োজন ন্যাশনাল আইডি কার্ডের ফটোকপি, মেডিকেল পরীক্ষার ফলাফল স্বরূপ ডাক্তারের সাক্ষরতায় মেডিকেল সার্টিফিকেট ফটোকপি । ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার জন্য নির্ধারিত আবেদন পত্র বা অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম। পূর্বনির্ধারিত ফি জমাদান করার প্রাপ্ত রশিদ পত্র। পাস্পোর্ট সাইজের রঙিন ছবি।  রঙিন কালার ছবি। নির্ধারিত ফি বাবদ টাকা। ড্রাইভিং লাইসেন্স হয়েছে কিনা কিভাবে জানবো

ড্রাইভিং লাইসেন্স আবেদন ফরম

আবেদনপত্র পেতে পারেন। অনলাইনে অথবা অফলাইনে। অনলাইনের মাধ্যমে ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করতে চাইলে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন এর ওয়েবসাইটে বিআরটিএ ভিজিট করুন। এরপর মেনু থেকে ফ্রম অপশনে ক্লিক করুন। এবং আপনার নির্দিষ্ট ফরমটি তে ক্লিক করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ অনুসরণ করুন। অথবা অফলাইনে সংগ্রহ করতে চাইলে বিআরটিএ অফিসে এসে সরাসরি কালেক্ট করতে পারেন।

ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক

আবেদন করার পর দুই থেকে তিন মাস পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হতে পারে। তারপর আপনাকে এসএমএস এর মাধ্যমে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ সংক্রান্ত নোটিশ দেওয়া হবে। উক্ত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারে লিখিত পরীক্ষার মৌখিক ভাইভা পরীক্ষা টেস্ট বা প্রাক্টিক্যাল গাড়ি চালিয়ে দিতে হবে। পরীক্ষা শেষ হলে কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে। সে পর্যন্ত আপনি আবেদন করার সময় যে এই মোবাইলটি দিয়েছিলেন সেই নম্বরে নজর রাখুন।

যদি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর আপনার মোবাইলে রেজাল্ট এসএমএস আসে। তাহলে আপনাকে আরো একটি ফরম পূরণ করতে হবে। অর্থাৎ স্মার্ট কার্ড হিসেবে লাইসেন্স কার্ড এর জন্য সার্কেল অফিস আবেদন করতে হবে।

ড্রাইভিং স্মার্ট কার্ড কিভাবে পাবো

ড্রাইভিং স্মার্ট কার্ড কিভাবে পাবোএজন্য আপনাকে কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে। সেই কাগজপত্রগুলো জমা দেওয়ার পর তিন মাস অথবা তার থেকে কম সময়ের মধ্যে আপনি ড্রাইভিং এ স্মার্ট কার্ড হাতে পেতে পারেন অথবা তিন মাসেরও বেশি সময় লাগতে পারে এই ড্রাইভিং এ স্মার্ট কার্ড পেতে।

পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন করার পদ্ধতি

পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন করার সহজ পদ্ধতি লাইসেন্স নবায়ন করার জন্য আপনাকে পুনরায় একটি ব্যবহারিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। এবং ব্যবহারিক পরীক্ষায় পাশ করার পর নির্ধারিত ফি পরিশোধ করতে হবে। তারপর সংশ্লিষ্ট সহ বিআরটি সার্কেল অফিস আবেদন করতে হবে। কিছুদিন পরে স্মার্ট কার্ড এভেলেবেল হলে আপনার মোবাইল নম্বরে এসএমএস এর মাধ্যমে বার্তা পাবেন।

অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন করার পদ্ধতি

অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন করার সহজ পদ্ধতি অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন করতে হলে প্রথমত নির্ধারিত ফি বাবদ টাকা জমা দানের পর, প্রয়োজনীয় কাগজ পাতি সহ বিআরটিএ নির্ধারিত সার্কেলে এপ্লাই করা অবশ্যক। তারপর যাচাই-বাছাইয়ের ভিত্তিতে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে আপনাকে তথ্য দিতে হবে। তারপর কিছুদিন অপেক্ষা করুন তাহলে আপনার মোবাইল মেসেজ এর মাধ্যমে অপেশাদার ড্রাইভিং স্মার্ট কার্ড পাওয়ার জন্য বার্তা পাবেন।

পরিশেষে বলা যায় যে ড্রাইভিং লাইসেন্স হয়েছে কিনা কিভাবে জানবো এনিয়ে হতবাক বা চিন্তার কোন কারণ নেই আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে ড্রাইভিং লাইসেন্স হয়েছে কিনা কিভাবে জানবো এটি বিস্তারিতভাবে বলেছি এবং আশা করা যায় যে আপনার এই পোস্টটি পড়লে অবশ্যই বুঝতে পারবেন এবং জানতে পারবেন ড্রাইভিং লাইসেন্স হয়েছে কিনা এই বিষয়ে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *