মাথা ব্যথার কারণ কি সাথে ঘরোয়া চিকিৎসা, ঔষধের নাম ও মাথা ব্যথার দোয়া

ঘন ঘন মাথা ব্যথার কারণ কি

ঘন ঘন মাথা ব্যথার কারণ কি

আজকের আলোচনা  করব ঘন ঘন মাথা ব্যথার কারণ কি সে সম্পর্কে। মাথাব্যথা কি মারাত্মক ব্যথা এই ব্যক্তিকে আপনি কিভাবে মুক্তি পাবে সেই বিষয়ে আলোচনা করো।মাথাব্যথা আরো কম কারও বেশি এবং সাবেক অতিরিক্ত হয়ে হয়ে থাকে তাদের খুবই অসুবিধা। মাথা ব্যাথার  যন্ত্রণা থেকে আপনি কিভাবে মুক্তি পাবে সে বিষয়গুলো নিয়ে আজকের আলোচনা ।

এবং ঘন ঘন মাথা ব্যাথা হওয়ার কারণ কি সে সম্পর্কে আলোচনা করব। যারা অতিরিক্ত টেনশন এ থাকেন এবং মানসিক চাপে চাপে থাকে এবং কঠিন রোগে আক্রান্ত থাকে ইত্যাদি এসবের কারণে আপনার মাথা ব্যথা হতে পারে। মাথাব্যথার আরো কিছু কারণ সমূহ জেনে নিন। মাদকাসক্তি, মদ পান, এবং ঘুমের ঔষধ যদি আপনি অনিয়মিত খেয়ে থাকেন, ক ক্ষুধার্ত, গরম অবস্থায়, শারীরিক চিন্তা, মানসিক, মানসিক পরিশ্রম, ইত্যাদি সকল বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করুন। এত ঘন ঘন মাথা ব্যথার কারণ কি সকল বিষয়ে বিস্তারিত নিচে উল্লেখিত বিষয়গুলো জেনে নিন।

মাইগ্রেন মহিলাদের মাইগ্রেনের প্রবণতা বেশি।  মাইগ্রেনের লক্ষণ সাধারণত 15 থেকে 18 বছর বয়সের মধ্যে দেখা যায়।  এটি 40 থেকে 50 বছরের মধ্যে স্থায়ী হয়।  মাইগ্রেনের মাথাব্যথার লক্ষণগুলি হলঃ

মাথাব্যথার উপরের দিহে মাথা ঘাড় থেকে ব্যথা হতে পারে। মাথার মস্তিষ্কের এবং মাথার  খুলি এসব ব্যথা করে। এই সমস্ত মাথা ব্যাথা হওয়ার জন্য অংশগুলি ফুলে উঠতে পারে। লোকদের মধ্যে অন্যতম সাধারণ রোগ বলে মনে করেছেন, যার ফলে কোনও ব্যক্তির জৈব রোগ যেমন জ্বর বা অজৈব রোগ যেমন এর নির্দিষ্ট অঞ্চলে কার্যকরী পরিবর্তন ঘটে from পেশী বা শারীরবৃত্তীয় পরিবর্তনগুলির মতো মাথা।

ঘন ঘন মাথা ব্যথার কারণ কি জেনে নিনঃ

ধূমপানঃ

আপনি যদি ধূমপান করেন আপনার ঘন ঘন মাথা ব্যথা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ধূমপান আপনার শরীরের উচ্চ রক্তচাপের ওপর প্রভাব ফেলে। মাথায় রক্তের প্রভাবকে বাড়ায় যা মাথাব্যথার কারণ হয়ে থাকে।

মানসিক চাপঃ

মানুষের বিভিন্ন সমস্যার কারণে মাথায় বিভিন্ন চাপ পড়ে থাকে এবং অতিরিক্ত টেনশন করার কারণে মাথাব্যথা হতে পারে। আপনি যদি মানসিক চাপে থাকেন এবং বিভিন্ন টেনশন ফিল করেন সেক্ষেত্রে আপনার মাথা ব্যাথা হবে এটাই স্বাভাবিক।

 কম্পিউটার ও টিভিঃ

আমরা সাধারণত মোবাইল কম্পিউটার টিভি এসব নিয়ে সারাদিন পড়ে থাকে।  আমরা যদি দীর্ঘ ক্ষণ ঘন্টার পর ঘন্টা এক জায়গায় বসে থেকে এবং অনেকক্ষণ ধরে মোবাইল কম্পিউটার এবং স্ত্রী বিদেশে থাকে সে ক্ষেত্রে আমাদের প্রচুর পরিমানে মাথাব্যথা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। মোবাইল কম্পিউটার টিভি এসব দেখার কারণে অবশ্যই আপনার মাথা ব্যাথা হবে এটা নিশ্চিত। ঘন ঘন মাথা ব্যথার কারণ কি ইতিমধ্যে জানতে পেরেছি।

আমরা যখন প্রিভি কম্পিউটার এবং মোবাইল এসব দেখার সময় একএক জায়গায় দীর্ঘক্ষন তাকিয়ে থাকার কারণে চোখের অতিরিক্ত পড়ে যায় এজন্য মাথা ব্যাথা হতে পারে।

খাদ্যঃ

একজন ব্যক্তির ঘন ঘন মাথা ব্যাথা হতে পারে যদি নির্দিষ্ট ধরনের খাবার খাওয়ার  হয়। সে ব্যক্তি কে এক ধরনের অ্যালার্জি সৃষ্টি করে। তাকে বোঝান যুক্ত খাবার গুলি বিশেষজ্ঞ তার অবস্থার সাথে থাকতে হয়।

সাউন্ডঃ

অনেক সময় আমরা টিভি মোবাইল কম্পিউটার এসবের মধ্যে অতিরিক্ত সাউন্ড দিয়ে যে কোন গান গজল ওয়াজ ইত্যাদি এসব শুনে থাকে সেক্ষেত্রে আপনার মাথা ব্যথা অতিরিক্ত হতে পারে। তবে আপনি যদি হেডফোন দিয়ে কোন কিছু শুনতে চান সেক্ষেত্রে আপনার মাথা ব্যাথা হবে। ঘন ঘন মাথা ব্যথার কারণ এটা হচ্ছে সব থেকে মূল্যবান সমস্যা।

বায়ুমণ্ডলে অস্থিরতাঃ

হঠাৎ করে গরমের কারণে তাপমাত্রা পরিমাণ অনেক বেশি হয়ে যায় সে ক্ষেত্রে আপনার মাথা ব্যাথা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাপমাত্রা পরিবর্তনের কারণে আপনার ঘন ঘন মাথা ব্যথা হতে পারে।

চোখের রোগঃ

যেমন মায়োপিয়া, চোখের স্নায়ুর প্রদাহ এবং শুষ্কতা, বা চোখ আরও ক্লান্তি এবং ক্লান্তির সংস্পর্শে আসে বলে; এগুলির সবগুলিই মাথা ব্যথার কারণ কারণ তারা চোখের চাপ বৃদ্ধি করে, যা মাথাব্যথার কারণকে বিরূপ প্রভাবিত করে।

রোগঃ

এমন একটি রোগ রয়েছে যে রোগের কারণে আপনার  প্রচন্ড মাথাব্যথা হতে পারে। কোষ্ঠকাঠিন্য, অতিরিক্ত জ্বর, কাশি,  সর্দি , ঘুম কম হওয়া, এবং অতিরিক্ত ঘুমের কারণে, শরীর ক্লান্ত হলে ইত্যাদির কারণে আপনার ঘন ঘন মাথা ব্যথা হতে পারে।

উচ্চ রক্তচাপঃ

অতিরিক্ত টেনশন করার কারণে মাথার রক্তচাপ বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আপনার যদি উচ্চ রক্তচাপ বেড়ে যায় সে ক্ষেত্রে ঘন ঘন মাথা ব্যাথা হবে।

সাইনাস সংক্রমণ :

নাকের সংলগ্ন গহ্বরগুলির প্রদাহ, মাথার খুলির হাড়ের মধ্যে অবস্থিত যা মস্তিষ্কে তীব্র ব্যথা এবং অবিরাম অনুভূতির কারণ হয়ে থাকে, যা ইন্ট্রাক্রানিয়াল সংগ্রহ করে এবং বায়ুচাপের ভারসাম্যহীনতা তৈরি করে।

দন্তশূলঃ

আপনার যদি দাঁতের সমস্যা থাকে তাতে ব্যথা করে সেটিতে দাঁতের যন্ত্রণায় আপনার মাথা ব্যথা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।  মাথা ব্যাথা সাথে  সম্পর্কিত কারণগুলি জেনে নিন।

পিরিওডোনটাইটিস, দাঁত ক্ষয়, চোয়ালের হাড়ের ডোরসাল স্প্যাসম এবং গুড়ের সংখ্যার কারণগুলি পৃথক হয়ে যায় কারণ ব্যক্তি পর্যাপ্ত পরিমাণে দাঁতে দাঁত নিয়ে এই অঞ্চলে চিবিয়ে খায় এবং তার স্ট্রেইন বাড়ে leading চোয়ালগুলির পেশী, ফলে মাথা বা মাথা ব্যথা হয়।

অ্যারোমাথেরাপি :

সুগন্ধি এবং ফুলের সুগন্ধির মতো কিছু লোককে মাথা ব্যথা হতে পারে কারণ ঘন আতরগুলির গন্ধ অনুনাসিক স্নায়ুর শেষে সক্রিয় হয় এবং এগুলিকে জ্বালা করে।

উত্তেজক পদার্থ :

কোনও কিছুকে উত্তেজক হিসাবে গ্রহণ করা, যেমন কফি এবং চা উল্লেখযোগ্যভাবে তাকে ঘন ঘন মাথা ব্যাথার ঝুঁকিতে ফেলে।

দৈনন্দিন কাজের চাপে আমরা নিজের যত্ন যেমন নিতে  পারিনা তেমনি বিভিন্ন সমস্যা আমাদের মধ্যে নতুন করে বাসা বাঁধতে থাকে।তাদের মধ্যে মাথা  ব্যথা হলো অন্যতম। বিভিন্ন কাজের চাপ যখন আমরা সামলে উঠতে পারিনা তখন মাথা ব্যথা শুরু হয়। মাথা ব্যথার ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে আজকে আলোচনা করব। যদিও কিছু ঔষধ সেবনের মাধ্যমে মাথা ব্যথা খুবই দ্রুত ভালো হয়। তারপর ও মাথা ব্যথার ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে আপনার ধারণা থাকলে কোন ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই মাথা ব্যথা ভাল করতে পারবেন। মাথা ব্যথার ঘরোয়া চিকিৎসা এত ব্যয়বহুল নয় যা আপনাকে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। তাই মাথা ব্যথার ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে জেনে নিন এবং নিজেকে সুস্থ  রাখুন।

মাথা ব্যথার ঘরোয়া চিকিৎসা এর অন্যতম হচ্ছে  ম্যাসাজ

অনেক সময় আমরা যদি খুব বেশি ক্লান্ত থাকি তাহলে মাথার সামনের অর্থাৎ কপালের দুই পাশে প্রচন্ড ব্যথা অনুভব হয়। সে ক্ষেত্রে আমরা যদি দুই হাতেরদুই আঙ্গুল দ্বারা কপালের দুই পাশে যে দুটি রোগ অবস্থিত সেখানে আলতোভাবে মাসাজ করতে পারি। মাসাজ  করার কিছুক্ষণ পর দেখবেন আপনার মাথাব্যথা অনেকটাই কমে গেছে। কিন্তু  কিছুক্ষণ ম্যাসাজ করার পরও যদি দেখেন আপনার মাথাব্যথা যথেষ্ট কমেনি তবে অতিরিক্ত মাসাজ করতে যাবেন না। এতে সমস্যা প্রকট হতে পারে। এবং আপনার  বুঝে নিতে হবে অন্য কোন সমস্যা আছে। তখন আমরা মাথা ব্যথার ঘরোয়া চিকিৎসা অন্য কিছু নিয়ে শুরু করবে।

রাতে ভালো করে ঘুমান

ঘুম আমাদের শরীরের জন্য অত্যাবশ্যকীয় একটা ব্যাপার। কিন্তু আমাদের মধ্যে এমন অনেকেই আছেন যারা রাতে ঠিকঠাক মত ঘুমায় না। এদের মাথা ব্যাথার করতে পারে। অনেকে শুয়ে থেকে মোবাইল ফোন ব্যবহার করি এবং রাতে দেরি করে ঘুমাই। কিন্তু এটি ঠিক নয়। আপনি যদি কিছু দিন ঠিকঠাকমতো ঘুমাতে পারেন তবে দেখবেন আপনার সমস্যা অনেকটাই নিজে নিজেই সমাধান হয়ে গেছে ।

ভিটামিন বি কমপ্লেক্স যুক্ত খাবার খান

ডিম, কলা,  মাছ মাংস, সাইট্রাস ফল, ডাল ইত্যাদিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন রয়েছে। জলে দ্রবণীয় এই ভিটামিন বি এর অনেক গুণ রয়েছে। যা আপনার মাথা ব্যথা কমিয়ে দিতে পারে। এছাড়া সাপ্লেমেন্ট হিসেবে আপনি ভিটামিন  ট্যাবলেট খেতে পারেন। আপনার নিকটস্থ ফার্মেসীতে গিয়ে আপনি জিজ্ঞেস করবেন ভিটামিন বি কমপ্লেক্স  দিতে । খুব বেশি দাম নয় ট্যাবলেট এর। কিন্তু এটি সহজেই আপনার মাথা ব্যথা কমিয়ে দিতে পারে। কিন্তু এই ধরনের চিকিৎসার ক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শের  সহায়তা নেওয়া উচিত।

বেশি করে পানি পান করুন

মাথা  ব্যথার ঘরোয়া চিকিৎসা  এর সবচেয়ে কার্যকরী উপাদান হচ্ছে পানি। প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণ পানি পান করুন। এটি আপনাকে মাথা ব্যথা সারাতে সহায়তা করবে।  শরীরে পানির ঘাটতি দেখা দিলে এমনিতেই মাথা ব্যথা করে। পানি  পান করার ফলে যখন শরীর  আদ্র হতে থাকে তখন মাথা ব্যথা অনেকটাই রাস পায়।

আদার সাহায্যে মাথা ব্যথার ঘরোয়া চিকিৎসা

হালকা মাথা ব্যথা করলে এক টুকরা আদা মুখে দিয়ে রাখুন। যদিও একটু বাজে গন্ধের হয় তবুও আদা আপনার মাথা ব্যথা সারাতে খুব ভালো কাজ করবে।

চা পান

আপনার যদি কোন জটিল কাজ করতে গিয়ে মাথা ধরে তবে কাজে একটু বিরতি দিয়ে এক কাপ চা পান করে নিন। চা পান করার পরে দেখবেন আপনার মাথা ব্যথা কিছুটা হ্রাস পেয়েছে এবং কাজে পুনরায় মন বসছে। তবে অতিরিক্ত চা পান কখনোই ভালো নয়। এটি অভ্যাসে পরিণত করা উচিত নয়।

গরম সেক

মাথাব্যথা কপালের এবং ঘাড়ে গরম সেঁক দিলে অনেক উপকার অনুভব করেন। তবে ঠান্ডা শেখ দিয়েও অনেকে উপকার অনুভব করেন। গরম পানিতে পা ভিজিয়ে রাখতে অনেক সময় মাথা ব্যথা কমে। কিন্তু ব্যাপার হচ্ছে এটি অনেকে বিশ্বাস করতে চান না। প্রক্রিয়া টি হল যদি আপনি গরম পানিতে কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রাখেন তবে সেখানে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পায় এবং মাথার রক্তনালিতে প্রেসার কম পড়ে। ফলে আপনি আরাম অনুভব করে।

অল্প আলোতে থাকুন

অনেক সময় অতিরিক্ত আলোর জন্য আমাদের মাথা ব্যথা করে। কম্পিউটার স্ক্রিন মোবাইল স্ক্রিন থেকে দূরে থাকুন। বাহিরে যাওয়ার সময় প্রয়োজন হলে সানগ্লাস ব্যবহার করুন।

সুষম আহার করুন

শরীরকে সুস্থ রাখতে সবারই প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদানের যথেষ্ট প্রয়োজন রয়েছে। বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন এবং খনিজ লবণ আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতে সহায়তা করে। তাই চেষ্টা করুন সুষম এবং পুষ্টিকর খাবার খেতে। বেশিক্ষণ খালি পেটে থাকলে সেটাও মাথাব্যথার কারণ হতে পারে। অনেক সময় পেটে খাবারের ঘাটতির কারণে আমাদের মস্তিষ্কের রক্তে গ্লুকোজের অভাব দেখা দেয় এতে মাথাব্যথা হতে পারে।

কাঠবাদাম

কাঠবাদামের  সেলিসিন  থাকে। এটি ব্যথা উপশমে ভালো কাজ করে। তাই যখন মাথা ব্যথা অনুভব করবেন তখন কয়েকটি  কাঠ বাদাম  খান।

এসেনশিয়াল অয়েল মাসাজ

মেন্থল বা ল্যাভেন্ডার তেল মাথা ব্যথা কমাতে ভালো কাজ করে। মাথা ব্যথা অনুভব করলে এই তেল কপালে মাসাজ করুন দেখবেন কয়েক মিনিটের মধ্যে আপনার মাথাব্যথা অনেক রাত হয়েছে। মেন্থল টি ব্যাগ  কপালের উপর রাখুন। দেখবেন কিছুক্ষণের মধ্যে আপনার মাথা ব্যথাটা সেরেছে।

এক্সারসাইজ

নিয়মিত ব্যায়াম করুন। এতে আপনার শরীরের রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া স্বাভাবিক থাকবে এবং সমস্ত শরীর বৃত্তীয় কার্যাবলী সুন্দর থাকবে।  মাথা মাথা ব্যথার ঘরোয়া চিকিৎসা হিসেবে হিসেবে এতে কোন খরচ করতে হবে না আপনাকে। বরং আপনি শারীরিকভাবেও অনেক সুস্থ থাকবেন।

ম্যাগনেসিয়াম যুক্ত খাবার খান

মাথা ব্যথার ঘরোয়া চিকিৎসা হিসেবে ম্যাগনেসিয়াম এর ব্যবহার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিয়মিত  ম্যাগনেসিয়াম যুক্ত খাবার খান।  পালং শাক, বাদাম, ডার্ক চকলেট  ইত্যাদিতে ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে। ডাক্তারের  পরামর্শ নিয়েন ম্যাগনেসিয়াম ট্যাবলেট পেতে পারেন। তবে কখনোই চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাবেন না।

লবঙ্গ

মাথা ব্যথার  ঘরোয়া চিকিৎসার মধ্যে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হলো লবঙ্গ। লবঙ্গের ব্যবহার করে খুব সহজেই আপনি আপনার মাথাব্যথা কমাতে পারেন। তাওয়ার মাধ্যমে কয়েকটি লবঙ্গ প্রথমে গরম করে নিন। এই গরম লবঙ্গ গুলোকে আপনি একটি রুমালের মধ্যে নিন। তারপর রুমাল এর ভিতর থেকে আপনি রান নেওয়া শুরু করুন। দেখবেন কিছুক্ষণ পর আপনার মাথা ব্যথা কমে গেছে।

হাসিখুশি মন

আমরা অনেকেই এই ব্যাপারটি বিশ্বাস করতে চাই না যে হাসিখুশি থাকার মাধ্যমে মাথাব্যথাকে দূর করা যায়। আসলেই আপনি যখন হাসিখুশি থাকবেন তখন আপনি টেনশন মুক্ত থাকবেন। ফলে আপনার ভিতরে এক ধরনের হরমোন নিঃসৃত হবে। যা আপনাকে সুখের অনুভুতি দিবে এবং মাথা ব্যথা দূর করতে সহায়তা করবে। তবে অবশ্যই অতিরিক্ত হট্টগোল এবং কোলাহল থেকে দূরে থাকুন। কোলাহল থেকে আপনার মাথা ব্যথা উপশমে ভালো কাজে দেবে।

প্রয়োজনীয় বিশ্রাম

অতিরিক্ত কাজের ফলে আমরা অনেক সময় নিজের ক্ষতি ডেকে আনে। মাথাব্যথা শুরু হয়ে যায় যখন আমাদের কাজগুলোকে পরিপূর্ণরূপে করতে না পারি। তাই কাজের মাঝখানে একটু বিশ্রাম নিন দেখবেন আপনার মাথা ব্যাথা সেরে গেছে। দুপুরের খাবারের পর ছোট একটা ঘুম নিয়ে নিতে পারেন। এতে যেমন আপনার ক্লান্তি দূর হবে সাথে সাথে আপনার মাথাব্যথার প্রচন্ড দাও রাস পাবে।

পরিশেষে আমরা বলতে পারি মাথা ব্যথার ঘরোয়া চিকিৎসা খুব কঠিন একটা বিষয় নয়। শুধু আপনার একটু সচেতনতা দরকার। জীবন যাত্রার দিকে নজর রাখুন এবং আপনি যে খাবারগুলো খাচ্ছেন সেগুলোর পুষ্টিমান নিশ্চিত করুন। কাজের চাপ কমিয়ে নিয়মিত ব্যায়ামের অভ্যাস গড়ে তুলুন দেখবেন আপনার মাথা ব্যথার ঘরোয়া চিকিৎসা প্রয়োজন হবে না। কারণ আপনি নিজেই ফিট থাকবেন এবং সকল ধরনের রোগ ব্যাধি থেকে নিজেকে নিরাপদ রাখতে পারবেন।

জ্বর মাথা ব্যাথার ঔষধের নাম

আসসালামু আলাইকুম আজকে আলোচনা করবো জ্বর মাথা ব্যাথা ঔষধ নাম সম্পর্কে। মাথাব্যথা সবার সাধারণ একটি সমস্যা। মাথা ব্যাথা কমবেশি হতে পারে। অতিরিক্ত মাথা ব্যাথা হলে আপনাকে বুঝে নিতে হবে বিভিন্ন কাজের চাপে বিভিন্ন ধরনের সমস্যার কারণে টেনশন ফিল করার জন্যে জ্বর মাথাব্যথা হতে পারে। মাথা ব্যাথা নিয়ে যে কোনো কাজে মনোযোগ বসতে চায় না প্রচন্ড কষ্ট হয়। তাই জ্বর ব্যথা কমাবে সেগুলো।

মাথা ব্যাথার কারণঃ

চিকিৎসকরা মাথাব্যাথার বিভিন্ন কারণ চিহ্নিত করেছেন। মস্তিষ্কের অন্তর্জাত প্রক্রিয়া ফলাফলের মাত্রার কারণে মাথাব্যথা হয়ে থাকে। যেমন মাইগ্রেন ক্লাস্টার টেনশন এসবের কারণে মাথাব্যথা সমস্যা।

এসব ছাড়া মাথাব্যথার আরো বিভিন্ন কারণ রয়েছে যেমনঃ

  • মস্তিষ্কের টিউমার বা মস্তিষ্কের অ্যানিউরিজম
  •  অতিরিক্ত ওষুধের ব্যাবহার
  • মেনিনজাইটিস জনিত মাথাব্যথা
  • আঘাতজনিত পরবর্তী মাথাব্যথা
  • সাইনাসের সমস্যা জনিত মাথাব্যথা

মাথাব্যথার অতিরিক্ত যদি হয়ে থাকে সে ক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।  অতিরিক্ত মাত্রায় মাথাব্যথা হলে ডাক্তারকে সব ধরনের ইনফেকশন দিয়ে সাহায্য করতে হবে। আপনার মাথা ব্যাথার ইতিহাস জানতে চাবে। ডাক্তার যেমনঃ মাথার কোন অংশে ব্যথা, অনেকদিন ধরে মাথা ব্যাথা, মাথাব্যথার ধরন, মাথা ব্যথার জন্য কোন ঔষধ খাবেন না ইত্যাদি এসব সম্পর্কে ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করে তারপরে সেবন করার চেষ্টা করুন।

মাথা ব্যাথার ঔষধ ও ট্যাবলেটের নাম জেনে নিনঃ

নিচে উল্লেখিত বিষয়গুলো তে মাথা ব্যাথার কিছু ঔষধের নাম দেওয়া হল জেনে নিনঃ

Paracetamol+caffeine

  • Napa Extra
  •  Ace Plus
  • Reset Plus
  • Cafedon
  • Cafenol
  • Caffo
  • Clofamol Extra
  • Fap Plu
  • s Feverex

Tolfenamic Acid

  • Loragin
  • Anilic
  • Migesic
  • Migratol
  • Migrex
  • Tolfem
  • Tolfort
  • Tolmic
  • Tufnil
  • Namitol
  • Naproxen
  • Anaflex
  • Diproxen
  • Napro
  • Naporo-A
  • Naprosyn
  • Naprox Napryn
  •  Naspro
  •  Nuprafen

কোন ঔষধ ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া খাওয়া উচিত না। জ্বর মাথা ব্যাথা ঔষধ খাওয়ার সময় অবশ্যই আপনাকে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে তারপর খেতে হবে।

খাওয়ার সময় অবশ্যই আপনাকে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে তারপর খেতে হবে। উপরে উল্লেখিত বিষয়গুলোতে ইতিমধ্যে জানানো হয়েছে জ্বর মাথা ব্যাথার ঔষধের নাম সম্পর্কে ।

জ্বর মাথা ব্যাথা দূর করার আমল ।  জ্বর মাথা ব্যাথার ঔষধের নাম

জ্বর মাথা ব্যাথা দূর করার দোয়াঃ

لَا يُصَدَّعُونَ عَنْهَا وَلَا يُنزِفُونَ 

উচ্চারণ: লা ইউসাদ্দাউনা আনহা ওয়া লা ইউনজিফুন। অর্থ: যা পান করলে তাদের শিরপীড়া হবে না এবং বিকারগ্রস্তও হবে না। (সুরা ওয়াক্বিয়া : আয়াত ১৯)

জ্বর মাথাব্যথার মতোই আরেকটি ব্যাধি, যা বেড়ে গেলে একজন ব্যক্তির পক্ষে খুব বিপজ্জনক হতে পারে। নিজের বা অন্য কারও জ্বর হলে এ দোয়া পড়বেন। 

بِسْمِ اللَّهِ الْكَبِيرِ أَعُوذُ بِاللَّهِ الْعَظِيمِ مِنْ شَرِّ عِرْقٍ نَعَّارٍ وَمِنْ شَرِّ حَرِّ النَّارِ 

‘বিসমিল্লাহিল কাবির, আউজুবিল্লাহিল আজিমি মিন শাররি কুল্লি ইরকিন না’আর ওয়া মিন শাররি হাররিন নার।’

অর্থ: মহান আল্লাহর নামে আমি আল্লাহর আশ্রয় প্রার্থনা করছি; প্রবল প্রবাহমান রগ থেকে এবং জাহান্নামের আগুনের অনিষ্ট থেকে।’ (নাসায়ি; মকবুল দোয়া : ১৬৩)

সাধারণ সর্দি জ্বরের করণীয়ঃ

জ্বর মাথা ব্যাথার ঔষধের নাম সম্পর্কে অলরেডি আমরা জেনেছি এবার কিছু গুরুত্বপূর্ণ নির্দেষণা নিচে বর্ণনা করলাম।

  •  সাধারণ সর্দি জ্বর হলে পর্যাপ্ত পরিমাণে বিশ্রামের দরকার।
  • সাধারণ সর্দি জ্বর হলে গরম পানি দিয়ে গোসল করা।
  • আপনার যদি সাধারণ জ্বর হয়ে থাকে সে ক্ষেত্রে আপনি প্যারাসিটামল, অ্যান্টিহিস্টামিন–জাতীয় ওষুধ চিকিৎসকের পরামর্শমতো খাওয়াতে হবে।
  • পর্যাপ্ত পরিমাণে পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে।
  • সাধারণ সর্দি জ্বর হলে আপনাকে অবশ্যই দিয়ে ভুব সাহা গরম পানি লেবু শরবত খেতে হবে।

 

জ্বর ও মাথা ব্যথার যন্ত্রনা থেকে মুক্তি পাওয়ার কিছু উপায় সমূহঃ

জ্বর মাথা ব্যাথার ঔষধের নাম জানলেই হবে না অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ঔষধ সেবন করতে হবে। করণ আপনার জ্বরের বিভিন্ন ধরণ রয়েছে। আপনার কোন ধরনের জ্বর হয়েছে সেটা বুঝে তারপর ডাক্তার ঔষধ দেবেন। যদি সাধারণ জ্বর হয় তাহলে প্রাথমিক চিকিৎসায় তা ভাল হয়ে যায় । পাশাপাশি কিছু বিষয় খেয়াল বা অনুসরণ করলে জ্বরের জন্য তা উপকারী। নিচে জ্বর মাথা ব্যথা হলে বাড়িতে কি কি করনিয় রয়েছে তা বর্ণনা করা হলো।

সাধারণ জ্বর নাকি  করোনা জেনে নিনঃ

জ্বর মাথা ব্যাথার ঔষধের নাম জেনে ঔষধ সেবন না করে আগে জেনে নিন আপনার কি ধরনের জ্বর হয়েছে। শুধুমাত্র জ্বর মাথা ব্যাথার ঔষধের নাম জেনে ঔষধ সেবন করলে জ্বর ভাল না হয়ে বিপরীত প্রতিকৃয়া হতে পারে । তাই জ্বরের ঔষধ খাওয়ার আগে নিশ্চিত হোন যে আপনার কি ধরনের জ্বর হয়েছে। এর জন্য অবশ্যই আপনাকে ডাক্তারের পরামর্শ  নিতে হবে।

সাধারণ জ্বরঃ

সাধারণ জ্বর শরীর দুর্বল হওয়া মাথা ঘোরানো বমি ভাব শরীর ব্যথা ঘুম ঘুম ভাব ইত্যাদি এ সমস্যা দেখা দেয়। তখনই বুঝে নিতে হবে আপনার সাধারণ জ্বর শরীরে।

ডেঙ্গু জ্বরঃ

ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ গুলো জেনে নিন। আপনার যদি ডেঙ্গু জ্বর হয়ে থাকে সে ক্ষেত্রে কিছু কিছু লক্ষণ গুলো আপনার দেখা দেবে। যেমনঃ শরীর দুর্বল লাগা, বমি বমি ভাব, হালকা জ্বর থেকে আবার জ্বর বেড়ে যায়, মাথা ঘোরানো, সর্ব শরীর ব্যথা, ঘুম ঘুম ভাব, চোখে ব্যথা, ইত্যাদি। আপনার শরীরে যখন এই লক্ষণগুলো দেখা দেবে আপনাকে বুঝে নিতে হবে ডেঙ্গু জ্বরের সমস্যা।

চিকুনগুনিয়াঃ

চিকুনগুনিয়া এবং ডেঙ্গু জ্বরের মধ্যে যে লক্ষণগুলো হয়ে থাকে সেগুলোর মধ্যে কোন পার্থক্য নেই। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন যে লক্ষ রাখতে হবে যে আপনার মধ্যে জ্বর গায়ে ব্যথা মাথা ঘোরানো তলপেটে ব্যথা দুর্বল হওয়া ঘুম ঘুম ভাব বমি বমি ভাব চোখে ঝাপসা দেখা ইত্যাদি ।লক্ষণ দেখা দেয় সেক্ষেত্রে আপনাকে বুঝে নিতে হবে আপনার শরীরের চিকুনগুনিয়া রয়েছে।

ম্যালেরিয়াঃ

ম্যালেরিয়া যদি সমস্যা হয় কিভাবে বুঝবেন জেনে নিন। প্রত্যেকদিন জ্বর থাকবে তা না হলে একদিন অন্তর্ভুক্ত থাকবে। এর পাশাপাশি আপনার ডায়রিয়া, বুক ধড়ফড় করাশরীরে ব্যথা ইত্যাদি এসব দেখা দিলে আপনাকে বুঝে নিতে হবে ম্যালেরিয়া হয়েছে।

কোভিদ ১৯ বোঝার উপায়ঃ

এখন জেনে নিন কোভিদ ১৯ বোঝার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য। আপনার শরীরের যদি  করণা থাকে সেক্ষেত্রে কি কি লক্ষণ গুলো আপনি বুঝে নিবেন আপনার কোন সমস্যা রয়েছে।  শরীরে প্রচুর পরিমাণে জ্বর,  শুকনো কাশি, দুর্বলতা, ডায়রিয়া, বুকে ব্যথা, শ্বাসকষ্ট, রক্তচাপ, খাবার গন্ধ লাগা, সর্ব শরীর ব্যথা, ত্বকের বিভিন্ন পরিবর্তন, সমস্যা, নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া, আপনার শরীর প্রচুর পরিমাণে দুর্বল হয়ে যাবে, গলা খুসখুস, ইত্যাদি। এই সমস্যা গুলো যখন দেবে তখনই আপনাকে বুঝে নিতে হবে কোভিদ ১৯  সমস্যা।

আপনি যদি করণায় আক্রান্ত থাকেন সেক্ষেত্রে আপনার শরীরে জ্বর থাকবে 10 দিনে  104°। করোনাভাইরাস এর প্রকল্প মানবদেহে দশ দিন জারি থাকে। করোনার সমস্যা যদি থাকে তাহলে শুকনো কাশির সমস্যা বেশি পরিমাণে বেড়ে যায়।

চিকিৎসকের উপায় করোনা ভাইরাস জ্বর বা সাধারণ জ্বর হিসেবে ধরে নেওয়া হয়। করোনাভাইরাস পরবর্তীতে অতিরিক্ত মাত্রা বেড়ে যায়। যদি কোন হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে আপনার শরীরে দুটি সমস্যা বেশি দেখা দিবে এবং নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া। করোনাভাইরাস সোজাসুজি আপনার শ্বাসযন্ত্র কে আক্রমণ করে থাকে। করোনাভাইরাস শুকনো কাশির সঙ্গে 104 ডিগ্রি জ্বর  শরীরকে দুর্বল করে ফেলে।

বর্ষাকালে যে কোন রোগের হাত থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আপনাকে সর্বপ্রথম একটি কাজ মনে রাখতে হবে সেটা হচ্ছে বাড়ির আশেপাশে কোথাও যেন পানি জমে না থাকে। বর্ষাকালে চেষ্টা করুন পানি ফুটিয়ে খাওয়ার জন্য।

মাথা ব্যথার দোয়া

মাথা ব্যথার দোয়াঃ

لَّا يُصَدَّعُونَ عَنْهَا وَلَا يُنزِفُونَ

উচ্চারণঃ লা ইউসাদ্দাউনা আনহা ওয়া লা ইয়ুংযিফুন।’ (সুরা ওয়াকিয়া : আয়াত ১৯)

মাথা ব্যথার দোয়া যেভাবে করবেনঃ

কারো যদি মাথাব্যথা হয় তখন তার প্রতিদান হাত দিয়ে মাথা চেপে ধরে তিনবার এই দোয়া পড়া।

মহান আল্লাহতালা মানুষকে মাথা ব্যথায় আক্রান্ত ব্যক্তি কে এরদোয়ান আমলে মুক্ত থাকার তৌফিক দান করুন ইনশাল্লাহ।

কোরআনে আমলের মাধ্যমে সমস্ত অসুস্থ দোয়া সম্পর্কে আপনি খুঁজে পাবেন সেই দোয়া পড়ে আপনি আপনার সমস্যা দূর করতে পারবে।

উপরে উল্লেখিত বিষয়গুলো আমরা জানতে পেরেছি মাথা ব্যথার দোয়া সম্পর্কে। আমাদের পোস্ট মনোযোগ দিয়ে পড়ে জেনে নিন মাথা ব্যথার দোয়া সম্পর্কে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *