ইন্সুরেন্স কাকে বলে ? লাইফ ইন্সুরেন্স এর সুবিধা

ইন্সুরেন্স কাকে বলে ? লাইফ ইন্সুরেন্স এর সুবিধা

ইন্সুরেন্স কাকে বলে ?

আজকে আমরা জানবো ইন্সুরেন্স কাকে বলে বা ইন্সুরেন্স কি এবং লাইফ ইন্সুরেন্স এর সুবিধা গুলোর ব্যাপারে। আপনারা যারা বীমা বা ইন্সুরেন্স সম্পর্কে জানতে চান আজকের আর্টিকেলটি তাদের জন্য।

মনে রাখবেন, বীমা এবং ইন্সুরেন্স একই জিনিস। বাংলাতে বীমা বলা হয়, আর ইংরেজিতে বলা হয় ইন্সুরেন্স।

বিমা (Insurance) কি?  | ইন্সুরেন্স কাকে বলে ?

বিমা এক প্রকার ব্যবসা। আর এটি লেনদেনের ঝুঁকি সংক্রান্ত প্রতিবন্ধতা দূর করে লেনদেন সম্প্রসারণের সাহায্যে করে।

বিমা (Insurance) কাকে বলে?  | ইন্সুরেন্স কাকে বলে ?

ক্রমবর্ধমান ঝুঁকি থেকে মানুষের জীবন-জীবিকা ও সম্পদ-সম্পত্তির নিরাপত্তা বিধান এবং ঝুঁকিপূর্ণ জনিত আর্থিক ক্ষতি পূরণের উদ্দেশ্যে বীমাগ্রহীতা ও বিমাকারীর মধ্যে সম্পাদিত চুক্তিভিত্তিক প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থাকে বিমা বলে।

বীমা কত প্রকারের ও কি কি ? (Types Of Insurance)

এমনিতে বীমা অনেক প্রকারের এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে আপনি একটি বীমা অবশই করে রাখতে পারবেন।তবে, মূলভাবে বা বেশির ভাগ লোকেরা ৮ রকমের বীমা অধিক বেশি পরিমানে করা দেখা যায়। এবং, এই ৮ প্রকারের বীমা আমাদের সকলের জন্য অনেক বেশি জরুরি।

  1. জীবন বীমা (Life Insurance) বা টার্ম বীমা (Term Insurance).
  2. স্বাস্থ্য বীমা (Health insurance).
  3. সাধারণ বীমা (General Insurance).
  4. দুর্ঘটনা বীমা (Accidental Insurance).
  5. ভ্রমণ বীমা (Travel Insurance).
  6. ঘরের ইন্সুরেন্স (Building insurance).
  7. অগ্নি বীমা (Fire Insurance).
  8. সম্পত্তি বীমা (Property Insurance).

General Insurance কে Non-life Insurance বলেও বলা যেতে পারে। মানে, যেকোনো ইন্সুরেন্স বা বীমা যেটা আপনার জীবনের সাথে জড়িত না বা যেটা জীবন বীমার সাথে জড়িত না, সে সব বীমা “সাধারণ বীমা (General Insurance)” এর মধ্যে পরে।

তাই, মূলত বীমা দুই প্রকারের। জীবন বীমা এবং সাধারণ বীমা। জীবন বীমার বাইরে যতগুলি বীমার প্রকার রয়েছে, সব গুলো সাধারণ বীমাতে আসে।

জীবন বীমা কি? (What is Life Insurance)

জীবন বীমা বলতে আপনার জীবন সংক্রান্ত বীমা। আপনি যখন কোনো বীমা বা ইন্সুরেন্স করবেন তখন একটি চুক্তিতে আবদ্ধ হবেন।সেই চুক্তিতে আপনাকে নিশ্চিত করতে হবে আপনি কোন ধরনের বীমা বা ইন্সুরেন্স করতে চাচ্ছেন। আপনি যদি জীবন বীমা করেন তাহলে নিদিষ্ট সময়ের আগে আপনার জীবনে যদি কোনো ক্ষতি হয় তাহলে সম্পর্ন ক্ষতির টাকা ইন্সুরেন্স কোম্পানি প্রদান করবে।আবার, আপনি যদি নিদিষ্ট সময়ের মধ্যে মারা যান তাহলে ইন্সুরেন্সের সব টাকা আপনার উত্তরাধিকারগণ পেয়ে যাবেন।

সাধারণ বীমা (What is General Insurance)

জীবন বীমা ব্যাতিত সকল বীমাকে বলা হয় সাধারণ বীমা। প্রকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলায় শস্যকে বাঁচাতে যে বীমাপত্রে চুক্তি করা হয় তাকে ও সাধারণ বীমা বলা হয়।নিচে সাধারণ বীমা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

স্বাস্থ্য বীমা

স্বাস্থ্য বীমা ব্যয়বহুল চিকিৎসার ক্ষেত্রে আর্থিকভাবে আপনাকে সহায়তা করে। আপনি সাধারণ স্বাস্থ্য বীমা ছাড়াও কোনো একটি নির্দিষ্ট রোগের জন্যও বীমা করতে পারবেন।এই বীমা পলিসির জন্য প্রদত্ত প্রিমিয়াম সাধারণত চিকিৎসার সমস্ত ব্যয় বহন করে।

অগ্নি বীমা কি

মনে করুন আপনার একটি বড় কলকারখানা ফ্যাক্টারি রয়েছে। অনেক সময় নানা দুর্ঘটনার কারণে ফ্যাক্টারিতে আগুন লেগে যায়।ফ্যাক্টারিতে আগুন লেগে যাওয়া মানে আপনার সম্পর্ন ফ্যাক্টারি পুড়ে ছায় হয়ে যাবে। এক্ষেত্রে আপনার লাখ লাখ টাকা লস হয়ে যাবে এবং আপনি পথের ফকির হয়ে যাবেন।এখন আপনি যদি নিজের ফ্যাক্টারির নামে একটি অগ্নি বীমা করেন এবং প্রত্যেক মাসে তাদের প্রিমিয়াম জমা দেন তাহলে আপনার ফ্যাক্টারিতে যদি আগুন লাগে তাহলে বীমা কোম্পানি ক্ষতির পরিমান বহন করবে।আশাকরি অগ্নি বীমা কি এবং কেন করবেন সহজে বুঝতে পারছেন।

ভ্রমন বীমা

ভ্রমন করতে আমরা সবাই পছন্দ করি। তবে, যারা দেশের বাহিরে বিভিন্ন দেশ ভ্রমন করে বেড়াতে পছন্দ করেন তাদের অনেক সময় অপ্রত্যাশিত ভাবে অনেক ক্ষয় ক্ষতি হতে পারে।এক্ষেত্রে ভ্রমন বীমা সব দেশে ভ্রমন করার সময় যেকোনো ক্ষয় ক্ষতি পূরণ করে থাকে। ভ্রমন বীমা পলিসি গুলো সাধারণ লাগেজ হারানো, চুরি, ট্রিপ বাতিল, মেডিকেল সমস্যা, বিমান হাইজ্যাক এর মতো খরচ কভার করে।যদিও এই নীতি নিরাপত্তা নিশ্চিত করে না তবে, অনিশ্চিত ঘটনার অপ্রত্যাশিত ক্ষয় ক্ষতির দিক থেকে সুরক্ষা হিসেবে কাজ করে।বর্তমানে অনেক দেশের পর্যটকদের জন্য ভ্রমন বীমা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। আপনার বিদেশে ভ্রমনের বেশিভাগ নীতি ২৪ ঘন্টা জরুরি সহায়তা প্রদান করে।

সম্পত্তি বীমা

সম্পত্তি বীমা কোন ব্যাক্তি বা সংস্থা তাদের সম্পত্তিতে মানবসৃষ্ট বা প্রকৃতিক বিপর্যয়ের বিরুদ্ধে ব্যাকআপ করে।আপনার সম্পত্তি যেমন- বাড়ি, ব্যবসা, কলকারখানা যন্ত্রপাতি, দোকান ইত্যাদিকে আগুন, বন্যা, ভূমিকম্প, চুরি, বিস্ফোরণ এর মতো ঝুকির বিরুদ্ধে সুরক্ষা প্রদান করে।ভারতে এই সম্পত্তি বীমার অনেক চাহিদা রয়েছে। সম্পত্তি বীমা প্রথম পক্ষের কভার, মানে এটা প্রথম পক্ষ ও দ্বিতীয় পক্ষের মধ্যে একটি চুক্তি।এথানে প্রথম পক্ষ হলো বীমাকৃত ব্যাক্তি এবং দ্বিতীয় পক্ষ হলো বীমা কোম্পানি। তাদের পলিসি অনুসারে যদি আপনার সম্পত্তির কোনো ক্ষতি হয় তাহলে বীমাকারীকে সম্পদ ফেরত দেওয়া হয়।

দুর্ঘটনা বীমা

আপনার যদি দুর্ঘটনা বীমা পলিসি করা থাকে তাহলে শারীরিক আঘাত, মৃত্যুর ক্ষেত্রে কভার করে। শারিরীক ভাবে ছোট বড় আঘাত পেলে বীমা ইন্সুরেন্স কোম্পানি সম্পর্ন খরচ বহন করবে।তাছাড়া, আপনার যদি দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় তাহলে বীমা কোম্পানি আপনার পরিবারকে অর্থনৈতিক ভাবে সাহায্য করবে।একটি দুর্ঘটনা পলিসি কেনার পরামর্শ দেওয়ার প্রধাণ কারণ ছোট বড় আঘাত থেকে মৃত্যু পর্যন্ত সকল ঘটনাকে বীমা বা ইন্সুরেন্স কোম্পানি কভার প্রদান করবে।তাছাড়া, আপনাদের পরিবারকে আর্থিক ভাবে সুরক্ষা প্রদান করবে। আপনারা চাইলে অনলাইনের মাধ্যমে দুর্ঘটনা বীমা করতে পারেন।

গৃহ বীমা / ঘরের ইন্সুরেন্স

আমাদের মূল্যবান সম্পদ গুলোর মধ্যে বাড়ি একটি। তাই আপনার বাড়ি নিরাপদ ও সুরক্ষিত করার জন্য গৃহ বীমা বা ঘরের ইন্সুরেন্স করতে পারেন।গৃহ বীমা প্রকৃতিক দুর্যোগ এবং অন্যান্য ক্ষয় ক্ষতির বিরদ্ধে আর্থিক ভাবে সুরক্ষা প্রদান করে। এই গৃহ পলিসি মানবসৃষ্ট এবং প্রকৃতিক দুর্যোগ উভয় ক্ষতি কভার করে।ঘরের ইন্সুরেন্স হলো ঘরের মালিক এবং ইন্সুরেন্স কোম্পানির মধ্যে একটি চুক্তি। ইন্সুরেন্স কোম্পানি মূলত নিদিষ্ট অর্থ প্রদান করার পরামর্শ দেয় অপ্রত্যাশিত ক্ষতির বিরদ্ধে।মানবসৃষ্ট এবং প্রকৃতিক দুর্যোগের কারণে পলিসির মধ্যে কোনো ক্ষতি হলে বীমা কোম্পানি ক্ষতি পূরণ দিবে। এক্ষেত্রে আপনার বাড়ি সুরক্ষিত থাকার কারণে আপনি চাপ মুক্ত থাকতে পারবেন।

লাইফ ইন্সুরেন্স এর সুবিধা

লাইফ ইন্সুরেন্স এর সুবিধা অনেক।এর ফলে আপনি ও আপনার পরিবার বিশেষ কোন অপ্রত্যাশিত দুর্যোগ মোকাবেলায় আগে থেকেই প্রস্তুত থাকতে পারে। লাইফ ইন্সুরেন্সের বেশকিছু সুবিধা রয়েছে। নিচে তা ধারাবাহিকভাবে উল্লেখ করা হলো।

মৃত্যু পরবর্তী সুবিধা

যদি বীমাকৃতের কোন অপ্রত্যাশিত ঘটনা ঘটে, যার ফলে তাদের পরিবারের আয়ের ক্ষতি হয়, তাহলে বীমা কোম্পানি তাদের মৃত্যু বেনিফিট আকারে ক্ষতিপূরণ দেয়। নিয়োগপ্রাপ্ত প্রার্থী প্রতিশ্রুত পুরো টাকা এবং নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে জমা হওয়া বোনাস পান।মৃত্যু সুরক্ষা প্রদান ছাড়াও অনেক জীবন বীমা পরিকল্পনা মাসিক আয়ের সুবিধা প্রদান করে। এধরনের বীমা অবসর বয়সে পৌঁছেছে এবং আয় হ্রাস পাচ্ছে এমন ব্যক্তিদের জন্য একটি চমৎকার সুবিধা।তবে জীবন বীমা পাওয়ার সময় বেশ কয়েকটি পরিকল্পনার বৈশিষ্ট্য এবং সুবিধাগুলো মূল্যায়ন করতে সতর্ক থাকতে হবে এবং সর্বোত্তম সুরক্ষা প্রদানের জন্য আপনার প্রয়োজনীয়তার জন্য সেরাটি নির্বাচন করতে হবে।

বিনিয়োগের উপর প্রাপ্তি

প্রখ্যাত আর্থিক উপদেষ্টারা পরামর্শ দেন যে, প্রত্যেকেরই জীবন বীমা পলিসিতে বিনিয়োগ করা উচিত। শুধুমাত্র পরিবারের আর্থিক নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য নয়, যখন আপনি সেখানে থাকবেন না, একই সাথে বিনিয়োগে চমৎকার রিটার্ন পাওয়ার জন্যও।উপরন্তু, অন্যান্য বিনিয়োগ বিকল্পের সাথে তুলনা করলে জীবন বীমা একটি নিরাপদ আর্থিক উপকরণ। মেয়াদ শেষে বা বীমাকারীর মৃত্যুর পর আপনি যে অর্থ বীমাতে বিনিয়োগ করেছেন তা আপনাকে গ্যারান্টিযুক্ত অর্থ হিসাবে সম্পূর্ণ পরিশোধ করা হবে।

কর সুবিধা

একটি উল্লেখযোগ্য লাইফ ইন্স্যুরেন্সের সুবিধা হল কর সুবিধা। আপনি যদি একজন বেতনভোগী কর্মচারী হন এবং একটি জীবন বীমা পলিসি কিনে থাকেন, তাহলে আপনি একটি ছাড়ের (Discount) জন্য যোগ্য হতে পারেন।

লোন সুবিধা

জরুরী পরিস্থিতিতে যখন আপনার টাকা দরাকর, আপনি জীবন বীমা কভারেজের বিপরীতে ঋণ নিতে পারেন। প্রায় সব বড় বীমা সংস্থাগুলি এখন পলিসিহোল্ডারদের বীমার বিপরীতে ঋণ সুবিধা সরবরাহ করে।পলিসির শর্তের ওপর নির্ভর করে আপনি বীমার নগদ মূল্যের একটি নির্দিষ্ট অনুপাত বা বীমাকৃত অর্থের ধার নিতে পারেন। তাই আপনি বীমার জন্য চুক্তিবদ্ধ হওয়ার আগে বীমাকারীর সাথে ঋণ গ্রহণ নীতি ভালোভাবে জেনে নিন।

আর্থিক পরিকল্পনার সঠিক সিদ্ধান্ত

জীবনের ধাপগুলো অতিক্রম করার সময় আপনার আর্থিক সিদ্ধান্তগুলো সাবধানে পরিকল্পনা করা গুরুত্বপূর্ণ। লাইফ ইন্স্যুরেন্স ঠিক এই ক্ষেত্রে আপনাকে সাহায্য করতে পারে। আপনি আপনার অকাল মৃত্যুর ক্ষেত্রে পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদানের জন্য বিভিন্ন মেয়াদী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের সুবিধা ব্যবহার করতে পারেন।এটি কেবল তাদের আর্থিক দায়িত্ব পালনে সাহায্য করবে তা নয়, এটি তাদের জীবনযাপনে ব্যাঘাত না করে আর্থিকভাবে স্বাধীন জীবনযাপনের সুবিধা দেবে। বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সময়ে যেমন ছেলে-মেয়েদের বিয়ে, পনার সন্তানের স্কুলের পড়াশোনার জন্য অর্থ প্রদান এবং অবসর পরবর্তী জীবনের জন্য একটি স্বপ্নের ঘর নির্মাণ করা ইত্যাদি ক্ষেত্রে বিশাল সহযোগিতা করবে।

নিশ্চিত আয়ের উৎস | লাইফ ইন্সুরেন্স এর সুবিধা

লাইফ ইন্সুরেন্স এর সুবিধা গুলোর মধ্যে আরেকটি হচ্ছে নিশ্চিত আয়ের উৎস। আপনার পরিবার আপনার উপস্থিতিতে আর্থিকভাবে নিরাপদ বোধ করে। কারণ আপনি তাদের প্রয়োজন মেটাতে নিয়মিত আয় করেন। আপনি যে উপার্জন করছেন তা ঋণ পরিশোধ (যদি থাকে), বাসা ভাড়া, দৈনিক বিল, শিশুদের শিক্ষা এবং অন্যান্য গৃহস্থালির খরচ পরিশোধে সহায়তা করে।কিন্তু কি হবে যদি আপনি হঠাৎ চলে যান এই পৃথিবী ছেড়ে? কিছু জীবন বীমা পলিসি নিয়মিত পে-আউট প্রদান করে, যা পরিবারের উপার্জনকারী সদস্যের মৃত্যুর কারণে আয়ের ক্ষতি পূরণ করতে পারে।

ব্যবসায়িক নিরাপত্তা

বর্তমানে বেশ কয়েকটি জীবন বীমা কোম্পানি রয়েছে যারা তাদের বীমা পলিসি এর সাথে একটি সুবিধা দেয়। যদি আপনি যদি পলিসি কিনে থাকেন এবং ব্যবসা পরিচালনা করেন, তাহলে আপনার ব্যবসায়িক সঙ্গী পলিসিধারীর মৃত্যুর পর পলিসি হোল্ডারের একটি অংশ কিনতে পারেন।ক্ষেত্রে, ব্যবসায়িক অংশীদারকে জীবন বীমা কোম্পানির সাথে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করতে হবে এবং শেয়ার বিক্রির পর প্রাপ্ত অর্থ পরিশোধ করা হবে পলিসিধারীর মনোনীত ব্যক্তিকে। এটা অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে পলিসি হোল্ডারদের উপর নির্ভরশীল বা মনোনীত ব্যক্তি কোম্পানিতে কোন অংশীদারিত্ব পান না

আজকের আলোচনা থেকে আশাকরি,ইন্সুরেন্স কি বা কাকে বলে এবং লাইফ ইন্সুরেন্স এর সুবিধা এই সম্পর্কে আপনারা সহজে বুঝতে পারছেন।

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *