কান্নাতে ও শরীরের যত উপকার
কান্নাতেও শরীরের যত উপকার
আসসালামু আলাইকুম আজকে আলোচনা করব কান্নাতেও শরীরের যত উপকার সম্পর্কে। দুঃখ কষ্ট হাসি আনন্দ নিয়ে মানুষের জীবন পার করতে হয় এর মধ্যে সবকিছু ধৈর্য সহকারে সয়ে যেতে হয় সকল মানুষদের। মানুষ মানে জীবনের কষ্ট। মহান আল্লাহতালা কাকে ভালো রাখবে কাকে মন্দ রাখবে সেটা আল্লাহ তাআলার হুকুম।
তাই আমরা বান্দা সবসময় আল্লাহতালার সন্তুষ্ট হয়ে খুশি থাকার চেষ্টা করব। বাঙালিরা একটি কথা বলে থাকেন সেটা হচ্ছে করলে বেশি হাসাহাসি করলেও অবশেষে কাঁদতে হয়। কথাটা আসলেই সত্যি কারণ আপনি যদি অতিরিক্ত হাসতে থাকেন যার ফলে আপনার অবশ্যই কান্না চলে আসবে।
বিশেষজ্ঞ জানালেন আবেগের বহিঃপ্রকাশ হিসেবে নামার সময় আমরা করে থাকি তবে বেশিরভাগ মানুষ দুঃখ কষ্ট পেলে কান্না করে। এটা সত্যি কারণ আনন্দ আনন্দ আনন্দের মাঝে কখনো কান্না আসতে পারে না কিন্তু যার মনে কষ্ট বেদনা দুঃখ নিয়ে রয়েছেন তাদের অবশ্যই কান্না আসবেই।
সমাজে কিছু লোক রয়েছেন যারা বলে থাকেন কেউ যদি বেশি কষ্টতে থাকে তারা একটু হলেও যেন কান্না করে । কান্না করার ফলে তাদের মনে একটু কষ্ট দূর হতে সাহায্য করে । এ জন্য সমাজের অনেকেই বলে থাকেন কখনো একদম চুপ হয়ে থাকলে কষ্ট আরো বেড়ে যায়। এজন্য সমাজে চলতে গেলে দুঃখের মাঝেও আনন্দ খুশি নিয়ে বেঁচে থাকতে হয়।
অতিরিক্ত মন খারাপ করে থাকলে আপনার মানসিক শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে এবং শরীরের অনেক পরিমান ক্ষতি হতে পারে । তাই আমরা চেষ্টা করব শরীরে যেন কোনো ক্ষতি না হয় । সেদিকে খেয়াল রেখে অবশ্যই একটু কষ্ট করে চেষ্টা করতে হবে হাসি খুশি থাকার জন্য।
আপনি যদি অতিরিক্ত কান্না করেন আপনার শরীর থেকে দূষিত পদার্থ বের হতে পারে। দূষিত পরিবেশ এর কারণে চোখের যে ধুলা বালি প্রবেশ করে, কাঁদলে চোখে পানির সাথে তা বেরিয়ে আসে।
চোখে 98% পানি আর বাকিটুকু থাকে স্ট্রেস হরমোন ও টক্সিন।।
গবেষকরা পরীক্ষা করে দেখেছেন চোখের পানির মাধ্যমে শরীর থেকে বেশকিছু টক্সিন নির্গত হয়ে যায়।
অন্যদিকে মনোবিদদের নতে কাঁদলে মন অনেকটা হালকা হয়ে যায় রাগ একটু দূর হতে সাহায্য করে।
আজকের আলোচনা হয়েছিল কাঁদলেও শরীরের উপকার বিস্তারিত উপরে উল্লেখ করা হয়েছে মনোযোগ দিয়ে আমাদের এই পোস্টটি পড়ে নিন আপনার কিছুটা উপকারে আসবে।