অহংকার নিয়ে উক্তি ১০০ টি
অহংকার নিয়ে উক্তি: অহংকার পতনের মূল” – এই কথাটি আমরা প্রায় সবাই জানি। তাই জীবনে কখনো অহংকার করা উচিত নয়। এখানে সেরা কিছু অহংকার নিয়ে উক্তি দেওয়া হলো। যে সমস্ত উক্তি গুলি আপনাদের ভালো লাগবে। তাহলে চলুন আর কথা না বাড়িয়ে, অহংকার নিয়ে উক্তি (Arrogance quotes) গুলি পড়ে নেওয়া যাক।
আপনি কি অহংকার নিয়ে উক্তি, বিখ্যাত ব্যক্তিদের বাণী বা তাদের বলে যাওয়া কিছু কথা খুঁজছেন? তাহলে আপনি সঠিক লিখাটিই পড়তে যাচ্ছেন। অহংকার খুবই খারাপ একটি স্বভাব, কথায় বলে “অহংকার পতনের মূল”। অহংকার নিয়ে উক্তি খোঁজার এটি অন্যতম কারণ হলো আজকের সমাজ।
বর্তমান সমাজে মনের মধ্যে অহংকার পুষে রাখা মানুষের সংখ্যা প্রচুর। অহংকার মানুষকে তিলে তিলে ধ্বংস করে দেয়। আমাদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ গুলো থেকে শুরু করে সকল মনিষীই অহংকার বর্জন করতে নির্দেশ দিয়েছেন।
আজ অহংকার নিয়ে উক্তি বিষয়ক লিখায় নির্বাচিত সেরা উক্তি গুলো (Best Arrogance Quotes In Bengali, Ego Quotes In Bengali) তুলে ধরবো। যা আপনি ফেসবুকে স্টেটাস বা ক্যাপশন হিসেবেও ব্যবহার করতে পারেন।
তো আর কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক!
অহংকার নিয়ে উক্তি
1.লেবুর এক ফোটা রস যেমন হাজার লিটার দুধ নষ্ট করে দেয়। তেমনি মানুষের অহংকার তার হাজার গুণ কে নষ্ট করে দেয়।
2.অহংকারী ব্যক্তি অন্ধের সমান হয়। যে না তো নিজের ভুল দেখতে পায়, না তো অন্যের ভালো দেখতে পারে।
3.যে ব্যক্তির অন্তর অহংকারে পরিপূর্ণ থাকে, সেই ব্যক্তি নিজেকে ছাড়া অন্য কাউকে উপযুক্ত মনে করে না।
4.যোগ্যরা যোগ্য স্থানে গেলে বিনয়ী হয়। আর অযোগ্যরা যোগ্য স্থানে গেলে অহংকারী হয়।
5.বুদ্ধিমানরা কখনো অহংকার করে না। কারণ তারা জানে অহংকার পতনের মূল।
6.অনুশোচনা খারাপ কাজকে বিলুপ্ত করে আর অহংকার ভালো কাজকে ধ্বংস করে।
7.লোভী এবং অহংকারী মানুষকে বিধাতা সবচেয়ে বেশী ঘৃণা করে।
8.দুদিনের মনুষ্য জীবনে আত্ম অহংকার করা নিছক বোকামি।
9.অহংকার গুনের জন্য করা ভালো, রূপের জন্য নয়।
10.মরীচিকা যেমন লোহা কে বিনষ্ট করে, তেমনি অতিরিক্ত অহংকার মানুষকে ধ্বংস করে
11.শিক্ষিত ব্যক্তি অহংকারী হতে পারে, কিন্তু জ্ঞানী ব্যক্তি কখনো অহংকারী হতে পারে না। কেননা অহংকারী ব্যক্তি কখনো জ্ঞানী নয়।
12.কষ্ট করে সফল হলে মানুষ হয় চরিত্রবান। আর কষ্ট না করে নকল করে সফল হলে মানুষ হয়ে ওঠে অহংকারী।
13.নিজেকে নিয়ে কখনো অহংকার করতে নেই। বলা যায়না পরিস্থিতি কখন কাকে কোথায় নিয়ে যাবে।
14.গায়ের রংয়ের এতো অহংকার করো না। মৃত্যুর পরে ছাই এর রংটা কালো হয়।
15.অহংকার এমন একটা জিনিস যেটা সোনার মতো মূল্যবান জিনিস কেও মাটিতে পরিণত করে।
অহংকার হল এমন একটি জিনিস, যা যেকোনো মানুষকে ধ্বংস করে দিতে পারে। তাই কখনো মনের মধ্যে অহংবোধ কে জাগ্রত হতে দেবেন না। এখানে দেওয়া অহংকার নিয়ে উক্তি (Ahankar niye ukti) গুলি পড়ুন, তাহলে অনেক কিছু জানতে পারবেন।
16.অহংকার আর হিংসা ত্যাগ করো- কারণ তুমি এই পৃথিবীর অতিথি, মালিক নয়।
17.কিসের এত অহংকার! ঘুম ভাঙলে সকাল আর না ভাঙলে পরকাল।
18.অহংকার করিও না, কেননা অহংকারীর পরিনাম জাহান্নাম।
19.যার যোগ্যতা যতো কম তার অহংকার ততো বেশী।
20.সময় পেলে শ্মশান থেকে ঘুরে আসুন, দেখবেন কত অহংকার ছাই হয়ে আছে।
21.একটা অহংকারী মানুষ নিজের ভুল তখনই বুঝতে পারে, যখন ভুলের কারনে তার জীবন থেকে অনেক কিছু হারিয়ে যায়।
22.অহংকার তারাই করে- যারা হঠাৎ করে এমন কিছু পেয়ে যায়। যা পাওয়ার যোগ্যতা তাদের কোনদিনও ছিল না।
23.অহংকার খুব ছোট একটি শব্দ। কিন্তু এই শব্দটির মধ্যে লুকিয়ে রয়েছে, মানুষের পতনের অন্যতম কারণ।
24.অহংকারী ব্যক্তি কখনো বুঝতে পারে না যে সে আসলে একটা মূর্খ।
25.শরীরের সম্পত্তি নিয়ে কখনো অহংকার করতে নেই। কারণ অসুস্থতা আর দারিদ্রতা কখনো কাউকে বলে আসে না।
26.পৃথিবীতে সেই সবচেয়ে ধনী, যার একটি সুন্দর মন আছে। যার মনে নাই কোন অহংকার, নাই কোন হিংসা। আছে শুধু অন্যের জন্য ভালোবাসা।
27.রূপের অহংকার করো না কখনো। তোমার মতো কোটি কোটি সুন্দর শরীর মাটির নিচে পচছে যুগ যুগ ধরে।
28.পড়ালেখা কিছু মানুষকে শিক্ষিত নয় অহংকারী বানায়। কিন্তু তারা বোধ হয় ভুলে যায়, অহংকার পতনের মূল কারণ।
29.আমরা সবাই সময়ের হাতের পুতুল। তাই সময় নিয়ে কখনও অহংকার করোনা। আজ সময় তোমায় ভালো জিনিস দেখাচ্ছে, তার মানে এই নয় যে, কালও সে তোমার পক্ষেই থাকবে।
30.পাঁচ ধরনের লোকের অহংকার থাকে- I.সুন্দর হলে, II.ধনী হলে, III.উচ্চ বংশের হলে, IV.পড়া লেখা বেশী করলে, V.বড় কোন চাকরি করলে।
31.তোমার ইচ্ছাই তোমার সবচেয়ে বড়ো শক্তি, আর বিশ্বাস হল অস্ত্র। তোমার সন্দেহ তোমার দুঃখের উৎস, আর অহংকার পতনের কারণ!
32.তুমি দেখতে সুন্দর বলে, অন্যকে ঘৃনা করো না। কারন তুমি যার হাতে সৃষ্টি, সেও তার হাতে সৃষ্টি। কখনো নিজের সৌন্দর্য নিয়ে অহংকার করো না।
33.অহংকার হল সুন্দর জীবন নষ্ট হওয়ার একটা অংশ। তাই তুমি কখনো কোনো কিছুতেই অহংকার করিও না।
34.কিছু কিছু মানুষ নিজেকে নিয়ে খুব অহংকার করে, আর খুব বড়ো ভাবে। কিন্তু তারা হয়তো জানেনা, ফুলের সৌরভ আর মানুষের গৌরব বেশীদিন থাকে না।
35.যে যতো বেশী অহংকার দেখিয়ে ওপরে ওঠার চেষ্টা করুক না কেন, সময় মতো তাকেও একসময় নীচে নামতে হবে।
36.তোমার কথায় অহংকার বা ভীতিজনক কিছু না থাকলেই তুমি প্রিয়ভাষী হবে।
37.দুই পায়ের মতো জীবন যাপন করা উচিত। ঠিক যেমনই এক পা এগিয়ে গেলেও অহংকার করে না, এবং অপর পা পিছিয়ে থাকলেও লজ্জিত হয় না। কারন তারা উভয়েই জানে তাদের অবস্থান পরিবর্তন হবেই।
38.অহংকারী ব্যক্তির পতন অনিবার্য। শুধুমাত্র সময়ের অপেক্ষা।
39.বিপদ কেটে গেলে মানুষ উৎফুল্ল এবং অহংকারী হয়ে যায়।
40.সমাজে যদি সমালোচনা থেকে প্রশংসা টাই বেশী হতো তবে সমাজ সুন্দর হতো ঠিকই তবে সমাজে অহংকারী মানুষ ভরে যেত। কেননা অত্যাধিক প্রশংসা, অহংকার এর প্রধান কারণ।
41.তোমার জন্ম দিয়েছে অন্য কেউ, শিক্ষা দিয়েছে অন্য কেউ, কাজ দিয়েছে অন্য কেউ, তুমি মারা গেলে শ্মশানে নিয়ে যাবে অন্য কেউ, তোমার সবকিছু যখন অন্য কেউ করছে তাহলে তোমার এতো অহংকার কেন?42.রুপ নিয়ে গর্ব করতে নেই। কারণ সেটা আপনার তৈরী নয়। যদি গর্ব করতে হয় তবে নিজের চরিত্র নিয়ে গর্ব করা উচিত
43.লেবু বেশী চিপলে যেমন তিতো হয়, তেমনি কাউকে বেশী ভালোবাসলে তার অহংকার বেড়ে যায়। তাই কাউকে তার চাহিদার চেয়ে বেশী ভালোবাসা দেওয়া উচিত নয়।
44.কিসের এতো অহংকার! চোখ বুজে দেখো- সাদা কাপড়, খাটিয়া, আর সাড়ে তিন হাত জায়গা ছাড়া তোমার আর কিছুই নেই।
45.টাকার গরম, ক্ষমতার দাপট, সম্পত্তির অহংকার ও রূপের বড়াই এগুলো রাখবে কোথায়? কাফনের তো পকেট নাই।
46.অহংকার করো না পতন হবে। অতিরিক্ত সরল হয়ে যেও না, এই স্বার্থপর সমাজ তোমাকে ঠকিয়ে দেবে।
47.কিসের এতো অহংকার! আজ যাকে ঠকিয়ে তুমি হাসছো। কাল অন্যের কাছে ঠকে তুমি নিজেই কাঁদবে।
48.জ্ঞানী হও, তবে অহংকারী হয়ো না। ইবাদত করো, তবে লোক দেখানোর উদ্দেশ্যে করো না।
49.রঙিন কাপড় পড়ে অহংকার করো না। সাদা কাপড় পড়ে বিদায় নিতে হবে
50.যারা নিজের বুদ্ধিমত্তা নিয়ে অহংকার করে, তারাই সবচেয়ে বোকা হয়।
51.আপনি উলঙ্গ হয়ে এসেছিলেন উলঙ্গ হয়ে যাবেন। আপনি দুর্বল এসেছিলেন দুর্বল অবস্থাতেই ছেড়ে চলে যাবেন। আপনি ধনদৌলত ছাড়া এসেছিলেন যাবার বেলায় কিছু সঙ্গে নিয়ে যেতে পারবেন না। আপনার প্রথম গোসলটা অন্য কেউ করিয়াছিল, শেষ টা অন্য কেউ করাবে। এটাই জীবন! তাহলে কেন এতো বিদ্বেষ, ঈর্ষা, অহংকার এবং স্বার্থপরতা।
52.মাটির উপর দাঁড়িয়ে নিজেকে নিয়ে এতোটা অহংকার করো না। কারন যে মাটির উপর দাঁড়িয়ে তুমি অহংকার করছো, একদিন সেই মাটিতে তোমাকে মিশে যেতে হবে।
53.জীবনে কখনো নিজের যোগ্যতার উপর অহংকার করো না। মনে রেখো একটি পাথর যখন জলে পড়ে যায়, নিজের ওজনের জন্য ডুবতে বাধ্য হয়।
54.অহংকারের মতো শত্রু নেই।
55.সুন্দর চেহারা একদিন বৃদ্ধ হয়ে যাবে। কিন্তু সুন্দর ব্যবহার কোনদিন বৃদ্ধ হবে না। তাই নিজের সৌন্দর্য নিয়ে অহংকার না করাই ভালো।
56.অহংকার কখনো মনে আসতে দিও না। আর আত্মসম্মানকে কখনো যেতে দিও না। কারণ অহংকার তোমাকে কখনো উপরে উঠতে দেবে না, আর আত্মসম্মান তোমাকে কখনো নীচে নামতে দেবে না।
57.অহংকার যার ভিতর থাকবে সে কখনো নিজের ভুল দেখতে পাবে না। আর অন্যের মধ্যে ভালো ভালো গুণ দেখতে চাইবে না।
58.এতো রূপের অহংকার কিসের? আপনি মরে গেলে তো আপনার নিজের আত্মীয়রা আপনাকে ছুঁয়েছে বলে স্নান করে ঘরে উঠবে
59.সৌন্দর্যটা তোমার নয়, ওটার সময়ের আর বয়সের। অতএব, নিজের থোবরা তা নিয়ে বেশী অহংকার করিও না। ওটা সময়ের সাথে সাথে ঝড়ে যাবে।
60.একটু ধনী হয়ে গেলেই আমরা গরীব মানুষদের নিয়ে তাচ্ছিল্য করি! কিন্তু আমরা ভুলে যাই যে অহংকার পতনের মূল। মনে রেখো, ঘুড়ি যতই উপরে উঠুক না কেন, লাটায়-ধারী কিন্তু তাকে যে কোন সময় নিচে নামিয়ে নিতে পারে।
৬০/ আমরা যা শিখছি তা যদি আমাদের বিশ্বাসের উপর কোন প্রভাব ফেলতে না পারে, আমাদেরকে আল্লাহর কাছাকাছি নিয়ে যেতে না পারে, আমাদের বিশ্বাসকে আরো মজবুত করতে না পারে, তাহলে এর অর্থ হচ্ছে আমাদের উদ্দেশ্যে কিংবা নিয়্যাতে ভুল আছে। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]
৬১/ আমরা কখনোই এতোটা ব্যস্ত নই যে আমাদেরকে সালাত ছেড়ে দিতে হবে। এটা কেবল আমদের গুরুত্বের উপর নির্ভর করে। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]
৬২/ আমাদের কাজগুলোর মধ্যে ভালো কাজের আদেশ ও মন্দ কাজের নিষেধগুলোই উত্তম ও প্রশংসাযোগ্য। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]
৬৩/ স্বচ্ছ হৃদয় হচ্ছে অন্যকে ক্ষমা করতে পারা হৃদয়। তাই অন্যকে ক্ষমা করুন এবং কারো ক্ষতি করার ইচ্ছা পরিহার করুন। আর তা আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই করুন। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]
৬৪/ আপনার বন্ধুরাই কিন্তু আপনার জানাজার সালাতে প্রথম কাতারে দাঁড়াবে। তাই এখন থেকেই বন্ধু নির্বাচনে সতর্ক হোন। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]
৬৫/ অন্যের সম্পদের প্রতি কখনো লোভ করতে যাবেন না। হয়তো এটা তার জন্য পরীক্ষা। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]
৬৬/ সৌভাগ্যবান বাবা-মা তারাই যাদের অনুপস্থিতিতেও তাদের জন্য সন্তানেরা দু’আ করে। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]
৬৭/ আপনার দুর্বলতাকে শক্তিতে পরিণত করার ক্ষমতা একমাত্র আল্লাহ্ তা’আলা-ই রাখেন। তাই তাঁর কাছেই প্রার্থনা করুন। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]
৬৮/ আপনি যদি আজ থেকেও চিন্তা করেন যে আপনার সকল কর্ম আল্লাহ্ তা’আলা দেখছেন, তবে দেখবেন আপনার জীবনে একটু একটু করে হলেও অনেক উন্নতি হচ্ছে। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]
৬৯/ একাকীত্ব সবসময়ই একটু বিরক্তিকর মনে হয়। তবে যে তাঁর প্রভুর (আল্লাহর) আনুগত্য করে সে কখনো একাকীত্ব অনুভব করে না। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]
৭০/ আল্লাহর দয়া নিয়ে কখনোই সন্দেহ প্রকাশ করবেন না। তিনি এক নিমিষেই যেকোন বিপদ থেকে আমাদেরকে মুক্তি দিতে পারেন। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]
৭১/ আপনার জন্য সবচেয়ে উত্তম স্থান হলো কারো দোয়ায় আপনি উপস্থিত থাকতে পারা। কারণ সে আপনার ব্যাপারে আল্লাহর সাথে কথা বলছে, আর আল্লাহ্ হলো সর্বোত্তম শ্রবণকারী। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]
৭২/ সফল লোকদের ঠোটে যে দুটি জিনিস সবসময়ই থাকে তা হলো- হাসি ও নীরবতা। কারণ এক টুকরো হাসি অনেক সমস্যার সমাধান করে দেয়, আবার একটু নীরবতা অনেক সমস্যা থেকে বাঁচিয়ে দেয়। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]
৭৩/ আল্লাহর রাস্তায় ব্যয় করতে গিয়ে আমরা কখনোই দরিদ্র হয়ে যাবো না। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]
৭৪/ যেখানে আল্লাহ্ তা’আলা থামিয়ে দিয়েছেন সেখানে কারো প্রশ্ন থাকা উচিত নয়। আর এটাই আনুগত্য। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]
৭৫/ আল্লাহর দ্বীন মেনে চলার মধ্যেই আল্লাহর প্রতি আপনার ভালোবাসা প্রমাণ হবে। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]
৭৬/ সে কিছুই হারায়নি যে তার সবকিছু আল্লাহর কাছে সমর্পণ করেছে। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]
৭৪/ যেখানে আল্লাহ্ তা’আলা থামিয়ে দিয়েছেন সেখানে কারো প্রশ্ন থাকা উচিত নয়। আর এটাই আনুগত্য। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]
৭৫/ আল্লাহর দ্বীন মেনে চলার মধ্যেই আল্লাহর প্রতি আপনার ভালোবাসা প্রমাণ হবে। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]
৭৬/ সে কিছুই হারায়নি যে তার সবকিছু আল্লাহর কাছে সমর্পণ করেছে। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]
৭৭/ কি চমৎকার একটি সম্পর্ক- আমরা আল্লাহ্ তা’আলা কে স্মরণ করলে তিনিও আমাদের স্মরণ করেন। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]
৭৮/ আল্লাহ্ সুবাহানহুয়া তা’আলার বিশেষ একটি নিয়ামত হচ্ছে- মাঝেমাঝে তিনি আমাদেরকে এমন পরিস্থিতিতে ফেলেন যা আমাদেরকে তাঁর নিকটবর্তী করে দেয়। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]
৭৯/ জীবনটা একটি যুদ্ধক্ষেত্র, যেখানে জান্নাত অর্জন করাই মূল লক্ষ্য। তাই আপনার চিরশত্রু শয়তানের বিরুদ্ধে অবিরাম লড়াই করে চলুন। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]
৮০/ আল্লাহ্ সুবাহানহুয়া তা’আলার সাহায্য সবসময়ই আমাদের সাথে ছিল, আছে এবং থাকবে। প্রয়োজন শুধু চেয়ে নেয়ার যোগ্যতা অর্জন করা। – [ড. বিলাল ফিলিপ্স]
৮২/ মরীচিকা পৃথিবী, মিছে সব মায়া। কেউ কাউকে মনে রাখে না। মনে রাখে ততক্ষণ যতক্ষণ প্রয়োজন। কবরে রেখে আসার পর সবাই ধীরে ধীরে ভুলে যায়। – [শাহাদাৎ হুসাইন খান ফয়সাল (রহ.)]
৮৯/ আপনি যদি ন্যায় বিচারে বিশ্বাসী হোন, তাহলে আপনাকে অবশ্যই আখিরাতকে বিশ্বাস করতে হবে। কারণ, কেবলমাত্র এই দুনিয়াটা ন্যায় বিচারের ক্ষেত্রে যথেষ্ট নয়। – [উস্তাদ নোমান আলী খান]
৯৩/ তিন জিনিসের ভরসা দাও ছাড়ি – নদীর তীরে বাড়ি, ব্রেক ছাড়া গাড়ি, পর্দা ছাড়া নারী। -[সংগৃহীত]
অহংকার নিয়ে উক্তি এর পরিশিষ্ট:
প্রিয় পাঠক, অহংকার বা নিজের যা আছে তা নিয়ে গর্ববোধ করা ও একইসাথে অন্যকে ছোট মনে করার এই রোগটি আমাদের জন্য খুবই ক্ষতিকর। এটা অত্যন্ত আপত্তিকর একটা স্বভাব। অহংকার নিয়ে উক্তি করা হয়েছে পবিত্র কোরআন ও হাদিসেও।
শুধু তাই নয় অনেক বিখ্যাত গুণীজনও অহংকারকে রুখতে বিভিন্ন সময় অনেক উক্তি বা বাণী করে গেছেন।
আশা করি অব্যয় মিডিয়ার আজকের এই অহংকার নিয়ে উক্তি গুলো আপনার মনে একটু হলেও পরিবর্তন আনতে পেরেছে।