মুকুলোদগম কাকে বলে?
যে প্রক্রিয়ায় অসম বিভাজনের মাধ্যমে মাতৃদেহ হতে এক বা একাধিক মুকুল সৃষ্টি হয়, যা বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয়ে পরবর্তীকালে মাতৃদেহ হতে বিচ্ছিন্ন হয় এবং স্বাধীনভাবে জীবনযাপন করে তাকে মুকুলোদম বলে। যেমনঃ Hydra vulgaris (হাইড্রা)।
যে প্রক্রিয়ায় অসম বিভাজনের মাধ্যমে মাতৃদেহ হতে এক বা একাধিক মুকুল সৃষ্টি হয়, যা বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয়ে পরবর্তীকালে মাতৃদেহ হতে বিচ্ছিন্ন হয় এবং স্বাধীনভাবে জীবনযাপন করে তাকে মুকুলোদম বলে। যেমনঃ Hydra vulgaris (হাইড্রা)।
সোলার কুকার এক প্রকার বাক্স। যার মধ্যে সূর্যকিরণ থেকে সংগৃহীত তাপ ব্যবহার করে রান্না করা হয়। ফলে কোন প্রচলিত জ্বালানির প্রয়োজন হয় না। সোলার কুকারের সুবিধা ও অসুবিধাগুলি নিম্নে দেওয়া হলো। সোলার কুকারের সুবিধা– ১) জ্বালানী সাশ্রয় ও দূষণ প্রতিরোধ ২) কম তাপমাত্রার ফলে খাদ্যগুণ বজায় থাকা ৩) শ্রমের সাশ্রয় হয় ৪) দুর্ঘটনার সম্ভাবনা নেই…
রাসায়নিকভাবে, চুনাপাথর হলো ক্যালসিয়াম কার্বনেট। চুনাপাথরের (ক্যালসিয়াম কার্বনেট) সংকেত হলো CaCO3। চুনাপাথর প্রধানত চুন তৈরি করতে ব্যবহৃত হয়। সিমেন্টের মূল উপাদান হচ্ছে চুনাপাথর। নির্মাণ, রাসায়নিক ও কাচ শিল্পে চুনাপাথর ব্যাপকভাবে ব্যবহার করা হয়। ধাতু নিষ্কাশনে এবং চিনি শিল্পেও চুনাপাথর ব্যবহৃত হয়। এছাড়া খাবার সোডার শিল্পোৎপাদনে, এসিডিয় মাটির pH বৃদ্ধিতে, দুগ্ধবতী গাভীর ক্যালসিয়াম ঘাটতি প্রভৃতি ক্ষেত্রে এটি ব্যবহৃত হয়।
ইংরেজি Exercise Tolerance Test এর সংক্ষিপ্ত রূপ হলাে ইটিটি (ETT)। ব্যায়াম বা অনুশীলন করার সময় ইসিজি করাকেই ইটিটি বলা হয়ে থাকে। স্বাভাবিক অবস্থায় হৃৎপিণ্ড থেকে যে বৈদ্যুতিক সংকেত আসে সেখানে অনেক সময় হৃৎপিণ্ডের প্রকৃত অবস্থাটি বােঝা যায় না। রােগীকে বাড়তি শারীরিক পরিশ্রম বা ব্যায়াম করানাে হলে হৃৎপিণ্ডের ওপর বাড়তি চাপ পড়ে, তখন হৃৎপিণ্ডের বৈদ্যুতিক সক্রিয়তা এবং স্পন্দনের…
পরিবাহীর কোন প্রস্থচ্ছেদের মধ্য দিয়ে অভিলম্বভাবে বাহ্যিক বলের প্রভাবে প্রতি সেকেন্ডে যে পরিমাণ বৈদ্যুতিক চার্জ একটি নির্দিষ্ট দিকে প্রবাহিত হয়, তাকে বিদ্যুৎ প্রবাহ বলে। অর্থাৎ, বৈদ্যুতিক চার্জের প্রবাহের হারকে বিদ্যুৎ প্রবাহ বলে। বিদ্যুৎপ্রবাহের ফলে পরিবাহীতে তাপ উৎপন্ন হওয়ার কারণঃ বিদ্যুৎ পরিবাহকে বেশ কিছু সংখ্যক মুক্ত ইলেকট্রন থাকে। পরিবাহকের দুই বিন্দুর মধ্যে বিভব পার্থক্য সৃষ্টি হলে মুক্ত ইলেকট্রনগুলো…
যে অব্যয় পদ একটি বাক্যের সঙ্গে অন্য একটি বাক্যের অথবা বাক্যস্থিত একটি পদের সঙ্গে অন্য একটি পদের সংযোজন, বিয়োজন বা সংকোচন ঘটায়, তাকে সমুচ্চয়ী অব্যয় বা সম্বন্ধবাচক অব্যয় বলে। এ অব্যয় বহু রকমের হতে পারে। যেমন– (ক) সংযোজক : ও, আর, এবং। “বেলায় উঠে দেখলুম চমৎকার রোদ্দুর উঠেছে ‘এবং’ শরতের পরিপূর্ণ নদীর জল তল্ তল্ থৈ থৈ…
১. ‘শিল্পনীতি ২০১০’ অনুযায়ী বাংলাদেশের শিল্পকে কত ভাগে ভাগ করা হয়েছে? ক. ৬ খ. ৭ গ. ৮ ঘ. ৯ সঠিক উত্তর : ঘ ২. জ্ঞান ও পুঁজিনির্ভর উচ্চ প্রযুক্তিভিত্তিক শিল্পকে কী বলে? ক. মাইক্রো শিল্প খ. আইটি শিল্প গ. হাইটেক শিল্প ঘ. বৃহৎ শিল্প সঠিক উত্তর : গ ৩. শিল্পনীতি ২০১০ অনুযায়ী কুটিরশিল্পে শ্রমিক সংখ্যা…