তিন বছরের জন্য তাকে সব ধরনের একাডেমিক কার্যক্রম থেকে বহিষ্কার করেছে মমেক কতৃপক্ষ। এছাড়াও আরও নয়জনকে বিভিন্ন মেয়াদে বহিষ্কার করা হয়েছে।
শনিবার কলেজ অধ্যক্ষের সভাপতিত্বে কলেজের সভাকক্ষে সকাল ১১টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত একাডেমিক কাউন্সিলের এক জরুরি সভায় এমন সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
এ তথ্য জানিয়েছেন মমেকের অধ্যক্ষ ডা. চিত্তরঞ্জন দেবনাথ।
তিনি জানান, ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল হাসানকে তিন বছর, দুইজনকে দুই বছর ও সাতজনকে এক বছরের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে। এছাড়াও এ ঘটনায় অনিচ্ছাকৃতভাবে সম্পৃক্ত থাকায় প্রথম বর্ষের আট শিক্ষার্থীর কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে সতর্ক করা হয়েছে।
অধ্যক্ষ প্রফেসর ডা. চিত্ত রঞ্জন দেবনাথ আরও জানান, সার্জারি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর ডা. আবুল কালাম আজাদের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানিসহ যেসব অভিযোগ তোলা হয়েছিল সবই মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে।
জানা যায়, দুই বছরের জন্য বহিষ্কৃতরা হলেন ম-৫৫ ব্যাচের ছাত্র ফায়াদুর রহমান আকাশ ও বিডিএস-৬ ব্যাচের তামান্না তাসকিন। এক বছরের জন্য বহিষ্কৃতরা হলেন ম-৫৪ ব্যাচের সুনীতি কুমার দাস, একই ব্যাচের সানবীম খান, মাহিদুল হক, তানবিন হাসান, ম-৫৫ ব্যাচের কাশফী তাবরীজ, একই ব্যাচের রাপ্পু কর্মকার এবং সাখাওয়াত হোসেন সিফাত।