৬ষ্ঠ প্রজন্মের কম্পিউটার এখনো গবেষণার বিষয় বস্তু। এর বৈশিষ্ট্যগুলো নিম্নরূপ হবে–
১. এই কম্পিউটারে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা থাকবে।
২. পরিবেশ থেকে শিখতে এবং পরবর্তীতে শেখা জ্ঞানকে কাজে লাগাতে পারবে।
৩. এর বুদ্ধিমত্তা ও কাজকর্ম মানুষের সাথে মিল সম্পন্ন হবে যদিও তা মানুষের মত হবে না।
৪. কম্পিউটারের ক্ষমতা হবে বর্তমান প্রচলিত কম্পিউটারের চেয়ে অনেক বেশি।
৫. চৌম্বক মেমোরির ব্যবহার হবে।
৬. বহু মাইক্রোপ্রসেসর বিশিষ্ট একীভূত বর্তনী থাকবে।
৭. মেমোরি ও ডাটা ধারণ ক্ষমতার ব্যাপক উন্নতি হবে।
৮. কম্পিউটার বর্তনীতে Optical Fibre ব্যবহার হবে।
কম্পিউটারের ক্ষেত্রে ডিজিটাল সিগন্যাল উপযোগী কেন?
কম্পিউটারের ক্ষেত্রে ডিজিটাল সিগন্যাল উপযোগী, কারণ ডিজিটাল সিগন্যালে ব্যবহার হওয়া অঙ্কগুলো সহজেই ইলেকট্রিক্যাল সিগন্যালের সাহায্যে প্রকাশ করা যায়। কম্পিউটার ডিজাইনে বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি ব্যবহার হয়। ডিজিটাল যন্ত্রাংশ বাইনারি মোডে কাজ করে। ডিজিটাল সিগন্যালে একটি সুইচ অন-অফ হতে পারে অথবা সিগন্যাল উপস্থিত অনুপস্থিত থাকতে পারে। এগুলোর সাথে বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতির মিল রয়েছে। তাই কম্পিউটারের ক্ষেত্রে ডিজিটাল সিগন্যাল উপযোগী।