হাঁপানী প্রতিরোধে করণীয় হচ্ছে–
১. স্বাস্থ্যকর পরিবেশে বাস করা।
২. বায়ু দূষণ, বাসস্থান বা কর্মক্ষেত্রে শ্বাসকষ্ট হতে পারে এমন বস্তুর সংস্পর্শ পরিহার করা।
৩. হাঁপানী রোগীর শ্বাসকষ্ট লাঘবের জন্য সবসময় সাথে ঔষধ রাখা এবং প্রয়োজনে ব্যবহার করা।
জীববিজ্ঞান (Biology) বিষয়ের আরও প্রশ্ন ও উত্তর
প্রশ্ন-১। বৈষম্য ভেদ্য পর্দা কাকে বলে?
উত্তরঃ যে পর্দার ভিতর শুধু দ্রাবক প্রবেশ করতে পারে কিন্তু দ্রব্য প্রবেশ করতে পারে না তাকে বৈষম্য ভেদ্য পর্দা বলে।
প্রশ্ন-২। কোষগহ্বর কাকে বলে? কোষগহ্বরের কাজ কি?
উত্তরঃ কোষের সাইটোপ্লাজমে তরল পদার্থ পূর্ণ ছোট-বড় গহ্বর থাকে তাদের কোষগহ্বর বলে।
কোষগহ্বরের কাজঃ কোষগহ্বরের প্রধান কাজ কোষরস ধারণ করা। এছাড়া প্রয়োজনীয় বর্জ্য পদার্থ ধারণ করে। কোষগহ্বর কোষের অভ্যন্তরের pH ও পানির চাপ রক্ষা করে।
প্রশ্ন-৩। রজঃচক্র কি?
উত্তরঃ রজঃচক্র হলো বয়োপ্রাপ্ত নারীর নির্দিষ্ট সময় পর পর জরায়ু থেকে রক্ত, মিউকাস, এন্ডোমেট্রিয়ামের ভগ্নাংশ ও ধ্বংসপ্রাপ্ত অনিষিক্ত ডিম্বাণুর চক্রীয় নিষ্কাশন।
প্রশ্ন-৪। প্যারাসাইট কি?
উত্তরঃ দুটি এক বা ভিন্ন প্রজাতির অথবা একই প্রজাতির জীব পরস্পর ঘনিষ্ট সাহচর্যে অবস্থানকালে যদি একটি জীব নিজের জীবনধারণের জন্য আংশিক বা সম্পূর্ণভাবে অপর জীবটির ওপর নির্ভর করে তার ক্ষতিসাধন করে এবং নিজে উপকৃত হয়, তবে উপকৃত জীবটিকে প্যারাসাইট বলে।
প্রশ্ন-৫। ICZN কি?
উত্তরঃ ICZN হলো International Code of Zoological Nomenclature এর সংক্ষিপ্ত রূপ, যাকে প্রাণীর নামকরণের একটি নীতি নির্ধারণী দলিল বলে।
প্রশ্ন-৬। গ্লাইকোলাইসিস কি?
উত্তরঃ গ্লাইকোলাইসিস হলো শ্বসন প্রক্রিয়ার প্রথম ধাপ যেখানে এক অণু গ্লুকোজ বিভিন্ন রাসায়নিক বিক্রিয়ায় জারিত হয়ে দুই অণু পাইরুভিক এসিড উৎপন্ন করে।
প্রশ্ন-৭। পানির বিয়োজন কী?
উত্তরঃ সূর্যালোক এবং ক্লোরোফিলের সাহায্যে পানি বিয়োজিত হয়ে অক্সিজেন, হাইড্রোজেন ও ইলেকট্রন উৎপন্ন হওয়ার প্রক্রিয়াই হলো পানির বিয়োজন।
প্রশ্ন-৮। নিস্ক্রিয় শোষণ কি?
উত্তরঃ নিস্ক্রিয় শোষণ হলো উদ্ভিদের লবণ শোষণ প্রক্রিয়া, যেখানে বিপাকীয় শক্তির প্রয়োজন হয় না। উদ্ভিদ নিস্ক্রিয় শোষণে মূলরোম দিয়ে ইমবাইবিশন ও অভিস্রবণ প্রক্রিয়ায় মাটি থেকে খনিজ লবণ শোষণ করে।
প্রশ্ন-৯। লিউকোসাইট কি?
উত্তরঃ লিউকোসাইট হলো হিমোগ্লোবিনবিহীন এক নিউক্লিয়াসযুক্ত রক্তকণিকা যা দেহে প্রতিরক্ষার কাজ করে।