গলজি বডি কি? গলজি বডির আবিষ্কার ও উৎপত্তি।

জেন্ডার সচেতনতা হলো সমাজে নারী ও পুরুষের সকল ক্ষেত্রে সমন্বয় সাধন। সমাজে নারী ও পুরুষ যৌথভাবে মিলেমিশে বসবাস করে। কিন্তু পর্যবেক্ষণ দৃষ্টিতে দেখলে দেখা যায়, পরিবার থেকে শুরু করে সমাজের বিভিন্ন সেক্টরে দায়িত্ব গ্রহণ, সিদ্ধান্ত ও মতামত গ্রহণে নারীদেরকে অবমূল্যায়ন করা হয়ে থাকে। কিন্তু এ বৈষম্য আদৌ কোনোভাবে কাম্য নয়। বরং সামাজিক কোনো উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে পুরুষের…

এনিয়াক কি? (What is ENIAC?) এনিয়াক প্রথম পর্যায়ের এক ধরনের কম্পিউটার। এটি দশমিক পদ্ধতিতে কাজ করে। অধ্যাপক জন মসলি ১৯৪৬ সালে এ কম্পিউটার তৈরিতে সক্ষম হন। এ কম্পিউটার ছিল আকারে অনেক বড় যার ওজন ছিল ৩০ টন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে সামরিক শক্তি বৃদ্ধিতে নতুন প্রযুক্তি সংযোজনের জন্য এ কম্পিউটারের সৃষ্টি। ENIAC এর পূর্ণরূপ হলো– Electronic Numerical Intergator…

গতির সমীকরণ গুলো জানার আগে আমাদের জানতে হবে গতি কি? তার সাথে জানতে হবে স্থিতি কি? এরপর আমাদের জানার ইচ্ছা হতে পারে আপেক্ষিক গতি ও আপেক্ষিক স্থিতি কি? এবং পরম গতি ও পরম স্থিতি কি? গতি প্রসঙ্গ কাঠামোর সাপেক্ষে কোনো বস্তুর অবস্থানের পরিবর্তন হওয়াকে গতি বলে। স্থিতি প্রসঙ্গ কাঠামোর সাপেক্ষে কোনো বস্তুর অবস্থানের পরিবর্তন না হওয়াকে স্থিতি বলে। আপেক্ষিক গতি গতিশীল প্রসঙ্গ…

র‌্যান্ডম অ্যাক্সেস মেমোরি সংক্ষেপে র‌্যাম (RAM) হল এক ধরনের মাধ্যম যা কম্পিউটারের উপাত্ত (ডাটা) সংরক্ষণ করে। র‌্যাম থেকে যে কোন ধরণের ডাটা “অ্যাক্সেস” করা যায়, তাই একে র‌্যান্ডম অ্যাক্সেস মেমোরি বলা হয়। র‌্যান্ডম শব্দটি দিয়ে যে কোনো ডাটা (তার অবস্থানের উপরে নির্ভর না করে) ঠিক একই নির্দিষ্ট সময়ে উদ্ধার করা বোঝায়। এছাড়াও র‍্যাম (র‌্যান্ডম অ্যাক্সেস মেমরি)…

 বিকীর্ণ তাপ শক্তির বৈশিষ্ট্য নিম্নরূপঃ ১) বিকীর্ণ তাপের শক্তি সঞ্চালনের জন্য জড় মাধ্যম প্রয়োজন হয় না, বা জড় মাধ্যম থাকলেও তাকে উত্তপ্ত করে না। ২) বিকীর্ণ তাপশক্তি আলোর বেগে সঞ্চালিত হয়। ৩) বিকীর্ণ তাপ শক্তি তাড়িতচৌম্বক তরঙ্গ। ৪) বিকীর্ণ তাপ মাধ্যমের মধ্য দিয়ে চলাচল করলেও মাধ্যমের তাপমাত্রার পরিবর্তন ঘটে না। (মাধ্যম বিকীর্ণ শক্তি শোষণ করলে…

যে সকল অঙ্গ শ্বসনকার্য চালানোর কাজে অংশ নেয় তাদের একসাথে শ্বসনতন্ত্র বলে। নাসিকা, গলবিল, স্বরযন্ত্র, শ্বাসনালি, ব্রংকাস, ফুসফুস ও মধ্যচ্ছদা এগুলো নিয়ে শ্বসনতন্ত্র গঠিত।   শ্বসনতন্ত্রের কাজ শ্বসন গ্যাসের বিনিময়ঃ শ্বাসক্রিয়ার সময় পরিবেশের O2 রক্তে মিশে এবং রক্ত থেকে CO2 পরিবেশে বের হয়। শক্তি উৎপাদনঃ শ্বসনতন্ত্রের মাধ্যমে গ্রহণ করা CO2 কোষীয় শ্বসনে ব্যবহৃত হয়ে শক্তি উৎপন্ন করে। পানি সাম্যতাঃ নিঃশ্বাসের মাধ্যমে প্রতিদিন প্রায় ৪০০-৬০০ মিলিলিটার পানি…