যে সকল আইসি এর সাহায্যে ভোল্টেজকে রেগুলেট বা নিয়ন্ত্রণ করা হয় ঐ সকল আইসিকে ভোল্টেজ রেগুলেটর আইসি বলে। ভোল্টেজ রেগুলেটর আইসির কাজ হচ্ছে ভোল্টজকে রেগুলেট বা নিয়ন্ত্রণ করা। যেমন- IC 7805.

ইলেকট্রনিক্স (Electronics) বিষয়ের প্রশ্ন ও উত্তর

প্রশ্ন-১। ওয়েবক্যাম (WebCam) কি?
উত্তরঃ ওয়েবক্যাম হলো একটি ভিডিও ক্যামেরা যা কম্পিউটার থেকে কম্পিউটারে রিয়েল টাইম ইমেজ বা ভিডিও আদান প্রদান করে। এর মাধ্যমে ইন্টারনেটে ভিডিও চ্যাটিং করা যায়। এর মাধ্যমে কম্পিউটার থেকে ভিডিও দেখে নিরাপত্তার কাজ করা যায় এবং ভিডিও রেকর্ডিংও করা যায়।

প্রশ্ন-২। রেফ্রিজারেটিং ইফেক্ট কাকে বলে?
উত্তরঃ কোনো হিমায়িত স্থান হতে একক ভরের হিমায়ক যে পরিমাণ তাপ শোষণ করে তাকে রেফ্রিজারেটিং ইফেক্ট বলে। কোনো হিমায়ন যন্ত্রের একক ভরের হিমায়ক পরিপার্শ্বের চেয়ে ঠাণ্ডা বস্তু হতে তাপ শোষণ করে যত বেশি শীতলতা সৃষ্টি করতে পারে তার রেফ্রিজারেটিং ইফেক্ট তত বেশি হয়ে থাকে।

প্রশ্ন-৩। ভিআইআর (VIR) এর পূর্ণরূপ কি?
উত্তরঃ ভিআইআর (VIR) এর পূর্ণরূপ- Vulcanized India Rubber।

প্রশ্ন-৪। এলইডি কাকে বলে?
উত্তরঃ যে ডায়োডের মধ্যে দিয়ে কারেন্ট প্রবাহিত হলে আলো নির্গত হয়, তাকে এলইডি (LED) বলে।

প্রশ্ন-৫। রোধের বর্ণ কোড বা কালার কোড কী?
উত্তরঃ বর্ণ কোড বা কালার কোডের সাহায্যে রোধকের মান নির্ণয় করা হয়। রোধকের উপর সাধারণত চারটি রঙ্গিন পট্টি এঁকে রোধের মান নির্দেশ করা হয়। রোধকের মান নির্দেশ করার এই পদ্ধতিকে কালার কোড বলে।

প্রশ্ন-৬। বৈদ্যুতিক প্রাক্কলন কী বোঝায়?
উত্তরঃ বৈদ্যুতিক প্রাক্কলন হচ্ছে কোন বৈদ্যুতিক প্লান বা স্থাপনার নির্মাণ ব্যয় নিরূপণের প্রক্রিয়া। যেমন– উক্ত কাজ সম্পন্ন করতে কত দিন লাগবে, কত টাকা ব্যয় হবে ইত্যাদি হিসাব নিকাশ করার প্রক্রিয়াকে প্রাক্কলন বা এস্টিমেটিং বলে।

প্রশ্ন-৭। নিরাপদ কর্মপদ্ধতি কাকে বলে?
উত্তরঃ নিরাপত্তা শর্তগুলো যথার্থভাবে অনুশীলন করে ইলেকট্রিক্যাল কাজ করাকে নিরাপদ কর্মপদ্ধতি বলে। অর্থাৎ যে পদ্ধতিতে বিপদমুক্ত রেখে বৈদ্যুতিক কার্য সুষ্ঠুভাবে সমাধা করা যায় তাকে নিরাপদ কর্মপদ্ধতি বলে।

প্রশ্ন-৮। প্যারালাল সার্কিট কাকে বলে?
উত্তরঃ যে সার্কিটে লোডগুলো প্যারালালে সংযুক্ত থাকে, তাকে প্যারালাল সার্কিট বলে। অন্যভাবে বলা যায়, যে সার্কিটে কারেন্ট প্রবাহের একাধিক পথ থাকে তাকে প্যারালাল সার্কিট বলে।

প্রশ্ন-৯। শক্তি স্তর রৈখিক চিত্র কাকে বলে?
উত্তরঃ ইলেকট্রনের কক্ষপথ যত বড় হয়, ইলেকট্রনের শক্তিও তত বেশি হয়। ফলে শক্তিও তত উচ্চ হয়। পরমাণুতে ইলেকট্রনের বিভিন্ন কক্ষ পথের সাথে সংশিষ্ট শক্তিকে একটি রৈখিক চিত্রের সাহায্যে প্রকাশ করা হয়ে থাকে। এই চিত্রকে শক্তি স্তর রৈখিক চিত্র বলে।

প্রশ্ন-১০। রাডার কী? কত সালে রাডার আবিষ্কৃত হয়?
উত্তরঃ রাডার হচ্ছে এক ধরনের ইলেকট্রনিক ডিভাইস, যার সাহায্যে দৃষ্টির বাইরের কোনো বস্তুকে খুঁজে বের করা যায় এবং দূরত্ব নির্ণয় করা যায়। ১৯৩৫ সালে রাডার আবিষ্কৃত হয়।

Rate this post

By Mithu Khan

I am a blogger and educator with a passion for sharing knowledge and insights with others. I am currently studying for my honors degree in mathematics at Govt. Edward College, Pabna.