ল্যাপিং কাকে বলে?
নির্মাণ কাজ দীর্ঘায়িত করার জন্য অনেক সময় লম্বা রডের প্রয়োজন পড়ে, প্রয়োজনিয় দৌর্ঘের রড পাওয়া না গেলে একটি রডের সাথে অন্য একটি রড জোড়া দেয়া হয। রড জোড়া দেয়ার এই পদ্ধতিকে ল্যাপিং বলে।
নির্মাণ কাজ দীর্ঘায়িত করার জন্য অনেক সময় লম্বা রডের প্রয়োজন পড়ে, প্রয়োজনিয় দৌর্ঘের রড পাওয়া না গেলে একটি রডের সাথে অন্য একটি রড জোড়া দেয়া হয। রড জোড়া দেয়ার এই পদ্ধতিকে ল্যাপিং বলে।
অক্সিন হলো উদ্ভিদের বৃদ্ধি সহায়ক একটি হরমোন। এটি শাখা কলমে মূল গজাতে ও ফলের অকালে ঝড়ে পড়া রোধে সহায়তা করে। এছাড়া এটি বীজের অঙ্কুরোদ্গমের জন্য আগাছা দমনেও ব্যবহার করা হয়। অক্সিনের বৈশিষ্ট্য ১. এটি মূল ও কাণ্ডের শীর্ষ ভাগে উৎপন্ন হয়। ২. প্রধানত কোষ প্রসারণে সহায়তা করে।
১. ‘ঘন জঙ্গলের পথ। একটু দেখে পা ফেলে যেয়ো।’ উক্তিটি কার? ক. ন্যাড়ার খ. মৃত্যুঞ্জয়ের গ. বিলাসীর ঘ. খুড়ার ২. ‘মহত্ত্বের কাহিনি আমাদের অনেক আছে।’ এখানে ‘মহত্ত্ব’ কী অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে? ক. ব্যঙ্গার্থে খ. প্রশংসার্থে গ. শিক্ষার্থে ঘ. নিন্দার্থে উদ্দীপকটি পড়ে ৩ ও ৪ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও নিলুফা শহরে একটি পোশাক কারখানায় কাজ করে।…
তারল্য হলাে কোনাে সম্পত্তির কম ক্ষতিতে দ্রুত নগদ অর্থে রূপান্তরযােগ্যতা। ব্যাংকিং আইন অনুযায়ী ব্যাংক তার আমনতকারীর অর্থ চাহিবামাত্র ফেরৎ দিতে বাধ্য। যে নীতির আওতায় ব্যাংকসমূহ নিজের কাজে নগদ অর্থ ও তরল সম্পদ সংরক্ষণ করে অবশিষ্ট অংশ ঋণ দেয় ও বিনিয়ােগ করে তাকেই ব্যাংকের তারল্য নীতি বলা হয়।
হাইড্রেশন এনথালপি কি? (What is Hydration enthalpy in Bengali/Bangla?) অসীম দূরত্বে অবস্থিত প্রয়োজনীয় সংখ্যক গ্যাসীয় ধনাত্মক ও ঋণাত্মক আয়নসমূহকে পর্যাপ্ত পরিমাণ পানিতে দ্রবীভূত করে এক মোল পরিমাণ কোনো যৌগের লঘু দ্রবণ তৈরি করার সময় যে, পরিমাণ শক্তি নির্গত হয়, তাকে সে যৌগের হাইড্রেশন এনথালপি বলা হয়। একে EH দ্বারা প্রকাশ করা হয়। M2+(g) + SO4 2-(g) + H2O(l) → M2+(aq) + SO4 2-(aq) ক্যাটায়নের হাইড্রেশান এনথালপি এবং অ্যানায়নের…
প্রায় একই সময়ে দুটি পুং জনন কোষের একটি ডিম্বাণুর সাথে এবং অপরটি গৌণ নিউক্লিয়াসের সাথে মিলিত হয়ে যে দুটি নিষেক সম্পন্ন হয় তাকে বলা হয় দ্বিনিষেক। দ্বিনিষেক গুপ্তবীজী উদ্ভিদের একটি অনন্য বৈশিষ্ট্য। দ্বিনিষেকের মাধ্যমে নিষিক্ত ডিম্বাণু জাইগোটে পরিণত হয় এবং তা বার বার বিভাজিত হয়ে ভ্রুণ সৃষ্টি করে। অন্যদিকে গৌণ নিউক্লিয়াসটি নিষিক্ত হয়ে শস্য কলায়…
দুই বা দুইয়ের অধিক ব্যঞ্জনবর্ণ একত্রে মিলিত হয়ে যুক্তবর্ণ গঠিত হয়। যেমন- ক এবং ত মিলে হয় = ক্ত, স এবং ক মিলে হয় = স্ক, ষ এবং ট মিলে হয় = ষ্ট ইত্যাদি। বাংলা ভাষায় যুক্তবর্ণের সংখ্যা অনেক। যুক্তবর্ণকে সংযুক্তবর্ণ বা যুক্তাক্ষরও বলা হয়। যুক্তবর্ণ বা যুক্তাক্ষরগুলো কখনো উপর-নিচ, আবার কখনো বা পাশা-পাশি লেখা…