DBMS (Database Management System) হলো এমন একটি সফটওয়্যার যা ডেটাবেজ তৈরি, পরিবর্তন, সংরক্ষণ, নিয়ন্ত্রণ ইত্যাদি পরিচালনার কাজে ব্যবহৃত হয়। উদাহরণঃ MySQL, PostgreSQL, Microsoft Access, SQL Server, FileMaker, Oracle, dBASE, Clipper, and FoxPro. ইত্যাদি।

DBMS এর গুরুত্ব
DBMS এর সাহায্যে বিভিন্ন ধরনের কাজ করা যায়। যেমন–
১ । নতুন রেকর্ড সংযোজন করা যায়।
২। প্রয়োজনে রেকর্ড আপডেট করা যায়।
৩। অপ্রয়োজনীয় রেকর্ড মুছে ফেলা যায়।
৪। ডেটা সংরক্ষণ করা যায়।

৫। ডেটার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায়।
৬। ডেটার অনুলিপি (ডুপ্লিকেশন) রোধ করা যায়।
৭। রিপোর্ট তৈরি করা যায়।
৮। নির্দিষ্ট ডেটা অনুসন্ধান করা যায়।
৯। ডেটার সত্যতা ও বৈধতা যাচাই করা (Validation & Verification)।
১০। ডেটার ভূল অনুসন্ধান করা ও সংশোধন করা (Debug)।
১১। সম্পাদনার কাজ সম্পন্ন করা (Edit)।
১২। প্রয়োজন অনুয়ায়ী সম্পুর্ন ডেটাবেজকে যেকোন ফিল্ডের ভিত্তিতে বিন্যস্ত করা (Sort)।
১৩। রিপোর্ট তৈরি করা ও প্রয়োজনীয় ডেটাবেজের প্রিন্ট নেওয়া(Print)।

DBMS এর সুবিধা
১। ডেটার বাহুল্য কমায়।
২। রেকর্ডের ভিত্তিতে আধুনিকীকরণ করা যায়।
৩। সহজে ডেটাবেজ থেকে নির্দিষ্ট রেকর্ড অনুসন্ধান করা যায় এবং বিভিন্ন ধরনের রিপোর্ট তৈরি করা যায়।
৪। ডেটার সঠিকতার নিশ্চয়তা প্রদান করা যায়।
৫। ডেটার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায় অর্থাৎ ডেটার অননুমোদিত ব্যবহার রোধ করা যায়।
৬। ডেটা রিডানডেন্সি দূর করা যায়।
৭। প্রোগ্রাম ডেটা নির্ভরশীলতা দূর করে।
৮। সহজেই ডেটা শেয়ার করা যায়।

DBMS এর অসুবিধা
১। ভুল ডেটার কারণে অনেক সময় ডেটাবেজ প্রক্রিয়াকরণ পদ্ধতি ধীরগতি সম্পন্ন হয়।
২। কিছু ভুল ডেটা সম্পূর্ণ ডেটাবেজকে প্রভাবিত করতে পারে।
৩। অভিজ্ঞ জনশক্তির প্রয়োজন হয়।
৪। অধিক ব্যয় সাপেক্ষ।

5/5 - (13 votes)

By Mithu Khan

I am a blogger and educator with a passion for sharing knowledge and insights with others. I am currently studying for my honors degree in mathematics at Govt. Edward College, Pabna.