পদ্মা সেতু দিয়ে নির্বিঘ্নে বাড়ি ফিরছে ২১ জেলার মানুষ
এবার ঈদযাত্রায় পদ্মা পারাপারে ভিন্ন অভিজ্ঞতা যোগ করেছে পদ্মা সেতু। নেই লঞ্চ বা ফেরি ঘাটের ভোগান্তি। সড়কেও নেই সেই চিরচেনা যানজট। পদ্মা সেতু দিয়ে এক্সপ্রেসওয়ের সুবিধায় যানজট মুক্ত সড়কে স্বল্প সময়ে এবার বাড়ি ফিরছে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার মানুষ।
পদ্মা পার হতে এখন আর ফেরি, লঞ্চ বা স্পিডবোটের জন্য ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হচ্ছে না দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষকে। পদ্মা সেতু বদলে দিয়েছে এই পথের যোগাযোগের চিত্র। এখন আর ৬ থেকে ৭ ঘণ্টা নয়, ঢাকা থেকে শরীয়তপুর পৌঁছানো যাচ্ছে ঘণ্টা দেড়েকের মধ্যে।
যাত্রাবাড়ী থেকে পদ্মা সেতু হয়ে ফরিদপুরের ভাঙ্গা পর্যন্ত এক্সপ্রেসওয়ে ধরে গন্তব্যের উদ্দেশে দ্রুত গতিতে ছুটছে যানবাহন। কোথাও নেই সিগন্যাল বা আটকে থাকার ঝামেলা। যাত্রাবাড়ী থেকে ভাঙ্গা পৌঁছাতে সময় লাগছে মাত্র এক ঘণ্টা।
ঈদকে সামনে রেখে সড়ক ও পদ্মা সেতুর টোল আদায়ে নেয়া হয়েছে বিশেষ ব্যবস্থা। এজন্য টোল পরিশোধের জন্য নেই দীর্ঘ অপেক্ষা।
ঈদে ঘরমুখো মানুষকে যাতে ভোগান্তিতে না পড়তে হয়, সেজন্য নানা পদক্ষেপ নিয়েছে প্রশাসন। আইন অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে নেয়া হচ্ছে শান্তিমূলক ব্যবস্থা।
ঈদযাত্রায় শরীয়তপুর-ঢাকা রুটে যাত্রী পরিবহন করছে ৩ শতাধিক বাস।