4°C তাপমাত্রায় পানির ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি কেন?
4°C তাপমাত্রার পানিকে শীতল বা উত্তপ্ত যাই করা হোক না কেন। তা আয়তনে বৃদ্ধি পায়। তাই 4°C তাপমাত্রায় পানির ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি।
4°C তাপমাত্রার পানিকে শীতল বা উত্তপ্ত যাই করা হোক না কেন। তা আয়তনে বৃদ্ধি পায়। তাই 4°C তাপমাত্রায় পানির ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি।
আমরা কথা বলার সময় মাঝে মাঝেই থামি। এতে নিশ্বাস যেমন নেওয়া হয় তেমনি কথার অর্থও পরিষ্কার হয়। কথার অর্থ স্পষ্টভাবে বোঝাতে থামার জন্য যে চিহ্ন ব্যবহার করা হয় তাই বিরামচিহ্ন। বাংলা ব্যাকরণের আলোচ্য বিষয়ের অন্যতম হলো বিরাম বা যতিচিহ্ন। পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা লিখলেই চলে না। অর্থবোধের জন্য বাক্যে এমন সব চিহ্ন ব্যবহার করা আবশ্যক– যাতে…
স্ক্লেরাইড বলতে এক ধরনের স্ক্লেরেনকাইমা জাতীয় কোষকে বোঝায়। এদের স্টোন সেলও বলে। এরা খাটো, সমব্যাসীয়, কখনও লম্বাটে বা কখনও তারকাকার। এদের গৌণপ্রাচীর খুব শক্ত অত্যন্ত পুরু ও লিগনিনযুক্ত। পরিণত স্ক্লেরাইড কোষ সাধারণত মৃত। নগ্নবীজী ও দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদের কর্টেক্স, ফল ও বীজত্বকে স্ক্লেরাইড টিস্যু বা কোষ দেখা যায়।
যে লেন্সের একটি তল উত্তল ও অপর তল অবতল তাকে উত্তলাবতল লেন্স বলে। আলো ভিন্ন মাধ্যমে গতিপথ পরিবর্তন করে কেন? আলো যখন এক স্বচ্ছ মাধ্যম থেকে অন্য স্বচ্ছ মাধ্যমে প্রবেশ করে তখন এটি তার গতিপথের দিক পরিবর্তন করে। আলোর এই দিক পরিবর্তনের ঘটনাকে আলোর প্রতিসরণ বলে। আমরা জানি, আলো একটি নির্দিষ্ট স্বচ্ছ মাধ্যমে সরলরেখায় চলে। কিন্তু আলো…
ঘূর্ণন গতি হচ্ছে একটি নির্দিষ্ট বিন্দু থেকে সর্বদা সমদূরত্ব বজায় রেখে চলমান বস্তুর গতি। যখন কোনো বস্তু কোনো নির্দিষ্ট বিন্দু বা অক্ষ থেকে বস্তু কণাগুলোর দূরত্ব অপরিবর্তিত রেখে ঐ বিন্দু বা অক্ষকে কেন্দ্র করে ঘোরে তখন সে বস্তুর গতিকে ঘূর্ণন গতি (Circular Motion) বলে। এটি এক বিশেষ ধরনের পর্যায়বৃত্ত গতি। যেমন, বৈদ্যুতিক পাখার গতি, ঘড়ির কাঁটার গতি ইত্যাদি ঘূর্ণন গতির উদাহরণ। ঘূর্ণন…
যে বস্তু এর উপর আপতিত সকল তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের তাড়িতচৌম্বক বিকিরণ শোষণ করে অর্থাৎ কোন প্রতিসরণ বা প্রতিফলন হয় না তাকে কৃষ্ণ বস্তু বলে। কৃষ্ণ বস্তু থেকে সকল কম্পাংকের বিকিরণ সুষম ভাবে নিঃসরণ করে। কৃষ্ণ বস্তু যে বিকিরণ নিসঃরণ করে তাকে কৃষ্ণ বস্তুর বিকিরণ বলে। কৃষ্ণ বস্তু একটি আদর্শ বিকিরক। প্রকৃত পক্ষে কৃষ্ণ বস্তু একটি আদর্শগত ধারণা। এমন কোনো পৃষ্ঠ…
স্ক্রুগজের বৃত্তাকার স্কেলের মাত্র এক ভাগ ঘুরালে স্ক্রুটি যে পরিমাণ সরে আসে, তাকে ঐ যন্ত্রের লঘিষ্ঠ গণন বলে। গাণিতিকভাবে, উদাহরণ : কোন স্ক্রুগজের বৃত্তাকার স্কেলের 100 ভাগ থাকলে এবং এ যন্ত্রের পিচ 1 মিমি হলে, লঘিষ্ঠ গণন = 1/100 মিমি. = 0.01মিমি। সূত্রের সাথে তত্ত্বের তফাৎ কী? সূত্র হলো সত্য ঘটনার পর্যবেক্ষণমূলক এবং পরীক্ষিত বিবৃতি। অন্যদিকে অনুকল্প…